Footge
অনুব্রত র তিহার যাত্রা এবার নাটকের বিষয়বস্তু।
সং সেজে কেষ্ট দার কাছ থেকে নকুলদানা চাইল সং।
অনুব্রতর গরেই অনুব্রত কে নিয়ে খিল্লি।
গরু পাচার করে জেলে গেছে।
পিসির টাকা নিয়ে জেনে গেছে।
গানের ছন্দ নয়।
যেন বাস্তবকেই তুলে ধরছে এই গান।
Footge
অনুব্রত এর উপরে লেখা পুরো পালা।
কেষ্ট যেতেই অন্যরকম বীরভূম দেখছে রাজ্য
অনুব্রত যখন ছিল তখন একরকম বীরভূম ছিল। আর এখন অনুব্রত হীন এক অন্য বীরভূম দেখছে বীরভূমের মানুষ। যার নামে আগে বাঘে গরুতে এক ঘাটে জল খেত এখন তার নামেই চলছে পালা গান । তাও আবার তার করা দুর্নীতি নিয়েই । বীরভূম এখন সংস্কৃতির প্রাণকেন্দ্র
,নানুর বিধানসভার অন্তগর্ত কীর্ণাহারের দাসকলগ্রামে হরিনাম সংকীর্তনের ধূলোট উৎসবে এক অভিনব সং-এর দল কে দেখা যায়, গানের মধ্যে তৃণমূল জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডল তথা কেষ্ট মণ্ডলের তিহার জীবনের প্রসঙ্গ টানতে।এমনকি হাস্যরসাত্মক সুর দিয়ে “সং” শিল্পীরা তুলে ধরলেন রীজনৈতক দুর্নীতির প্রসঙ্গও।
প্রসঙ্গত এই সং সেজে নৃত্যের প্রবণতা গ্রাম বাংলাতে কমে গিয়েছে এখন। তবে বহু সময় পর আবারো সং সেজে পাড়ায় পাড়ায় এমন নৃত্য করতে দেখা গেল নর্তকীদের। সাধারণত কীর্তন গানই গান তারা। ঈশ্বর দেবতা আধ্যাত্মিক বিষয় হয় তাদের গানের প্রধান বিষয় বস্তু। তবে কেউ কোনদিনও ভাবতে পারিনি। অনুব্রত মণ্ডল হতে পারে গানের বিষয় এবং দুর্নীতি তাদের ছন্দ মেলানোর অস্ত্র।
তিনদিনের হরিনাম সংকীর্তন শেষে ধূলট উৎসবে “সং “ সেজে দলবেঁধে হাস্যরসাত্মক গান শুনিয়ে সাধারণ মানুষকে আনন্দ দিয়েছেন গ্রামেরই গৌতম মন্ডল, পরেশ চট্টরাজ, বাপি কর্মকার,দ্রুপদ ব্যানার্জী,লালু মাঝিরা।দ্বারা বলেন সং মানেই কটাক্ষ,সং মানেই হাস্যরস তাই স্বাভাবিকভাবেই তারা কেষ্ট মণ্ডল,বা দুর্নীতির প্রসঙ্গ তুলে হাস্যরসের সৃষ্টি করলেও, সং পরিবেশনের বিষয়টা পুরোটাই ছিল অ-রাজনৈতিক। ,
এছাড়াও তারা জানান সামজে যা দেখেছি আর তাই নিয়ে গান বানিয়েছি।নাম সংকীর্তনের পাশাপাশি এই গান করে থাকি। শুধু মাত্র মানুষের মুখে হাসি আনতে বর্তমান সমাজে হাসি আর সুখের অভাব। সবাই কেমন দূরত্ব বাড়িতে চলেছে সম্পর্ক সহ সব কিছুর থেকে।
অন্যদিকে এ প্রসঙ্গে বলা মুশকিল অনুব্রত যদি থাকতেন তাহলে আদতেও এই গান কোনদিনও মুখ থেকে উচ্চারণ করা সম্ভব হতো কিনা। তবে অনুব্রত না থাকাতে এই গান বেশ মন রঞ্জন দিয়েছে সাধারণ মানুষকে।
Leave a Reply