12

১২ বছর পর পার্টি অফিস খুলতেই

চোটে লাল তৃণমূল।

তৃণমূলের এলাকায় সিপিএমের পার্টি অফিস খুলতেই

সিপিএম ,আইএসএফ এবং তৃণমূলের মধ্যে চরম সংঘর্ষ

নির্বাচনের আগে শেষ রবিবারেও বহাল থাকলো বিশৃঙ্খলা

 

 

পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে গত রবিবার ই শেষ রবিবার ছিল প্রচারের। সেই মর্মেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দলেরা দলের প্রতীক চিহ্ন, পতাকা সহযোগে প্রচারে বেরিয়েছিল।এদিন পশ্চিম মেদিনীপুর চন্দ্রকোনা টাউন থানার অন্তর্গত কৃষ্ণপুর এলাকায় বহু বছর ধরে বন্ধ থাকা এক দলীয় কার্যালয়, ধুলো ঝেরে ঢোকেন সিপিএম এবং আইএফএফ সেই খবরেই আগুন জ্বলে চন্দ্রকোনায়।সিপিএম আইএসএফ বনাম তৃণমূল।

 

 

জানা যায় পশ্চিম মেদিনীপুরের চন্দ্রকোনা টাউন থানার অন্তর্গত এই দলীয় কার্যালয় প্রায় ১২ বছর ধরে তালা বন্ধ। বর্তমান শাসক দল ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এই কার্যালয় খুলতে একাধিক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়েছে সিপিএমকে । এদিন প্রার্থীর প্রচারের জন্যই আইএসএফ এবং সিপিএম জোটবদ্ধ হয়ে সেই কার্যালয় আবার পুনরায় চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়। তখনই বাদে ঝঞ্ঝাট। তৃণমূলের লোকেদের সঙ্গে ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ে আইএসএফ এবং সিপিএম। মৌখিক বচসা থেকে শুরু করে হাতাহাতি পর্যন্ত পৌঁছাতে বিশেষ সময় লাগেনি। প্রায় ঘন্টাখানেক ধরে চলে তাদের মাঝের ঝামেলা

ইতিমধ্যেই পুরো ঘটনা আহত হয়েছে একাধিক তৃণমূল কর্মীসহ আইএসএফ এবং সিপিএম কর্মীরা। যদিও তৃণমূলের অভিযোগ দাঙ্গা শুরু করে সিপিএম এবং আইএসএফই।

 

 

 

স্থানীয় তৃণমূলের কর্মী রেজল ভূঁইয়া বলেন-”

Byte0;0-0;32

 

অন্যদিকে তৃণমূলের এই অভিযোগের তীর সম্পূর্ণ অস্বীকার করে যায় সিপিএম প্রার্থী সুমিত পাল তিনি বলেন আমরা প্রার্থীকে নিয়ে প্রচারে বেরিয়েছিলাম। বিষয়টা ওরা মেনে নিতে পারেনি। পতাকা লাগানো ডান্ডা নিয়ে আমাদের উপরে অতর্কিত আক্রমণ করে।

 

 

 

এই ঘটনায় তীব্র উত্তেজনা তৈরি হয়। পরিস্থিতি সামাল দিতে সেখানে মোতায়েন হয়েছে বিশাল পুলিশবাহিনী।যদিও কার্যালয় খোলা নিয়েই কি বচসা ? না কি রয়েছে অন্য কোন কারণ তা সর্ম্পকে আভাস মেলেনি কিছু।

 


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *