শিব মন্দিরের পাশেই তৈরী হচ্ছে শৌচালয় ।
একেবারে শিবলিঙ্গের গা ঘেঁষেই নির্মাণ করা হচ্ছে পে টয়লেট
চরম অপমান!
চরম অবজ্ঞা!
দিবা রাত্র শৌচালয় টপকে যেতে হবে মন্দির দর্শনে
পৌরসভার নির্দেশেই তৈরি।
অথচ জানিনা পৌর পিতা!
শিব মন্দিরের পাশেই তৈরি হয়েছে আস্ত এক শৌচালয়। দিবারাত্র মানুষ সেই মন্দির পেরিয়েই ঢুকছেন শৌচালয়ের গাঁথনি গাঁথতে। পূর্ব বর্ধমান জেলার কালনা শহরের ঐতিহ্যবাহী ১০৮ শিব মন্দিরের গা ঘেঁসেই তৈরি হচ্ছে পে টয়লেট।কদিন পর থেকেই মানুষ সুলভ শৌচালয় যাবেন শান্তি পেতে। তবে শিব মন্দিরের গায় শৌচালায় কি করে নির্মিত হল ?প্রশ্ন উঠছে একাধিক.।প্রশ্ন তুলছে আশেপাশের বাসিন্দাই।
Komola0! 11+0! 25
এলাকাবাসীর অভিযোগ এই টয়লেট নির্মাণের উদ্যোগ নিয়েছে খোদ কালনা পৌরসভা। পৌরসভার উদ্যোগে তৈরী হয়েছে তা । যা নিয়ে শুরু হয়েছে তোলপাড়। পৌরসভার নির্দেশেই তৈরী হচ্ছিল এই শৌচাগার।তবে এখানকার পৌর পিতা সমরজিৎ হালদার বলছেন অন্য কথা। এলাকাবাসীর পাশে দাঁড়িয়ে তিনি বিরোধীতা করেন গোটা ঘটনার। যা নিয়ে শুরু হয়েছে বিতর্ক।
জানা যায়, ওই মন্দির আর্কোলজি সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার অধিনস্ত। তবে মন্দিরের পাশে যে গড়ে উঠছে শৌচাগার তা জানতোই না তারা।আর্কিওলজিকাল সার্ভে অফ ইন্ডিয়ার কালনা শহরের জনৈক কর্মচারী গঙ্গাধর দাস বলেন — এ ব্যাপারে কালনা পৌরসভাকে একটি নোটিশ দেওয়া হবে।
পাল্টা এই নিয়ে মুখ খুলেছে বিধায়ক দেবপ্রসাদ বাগ
0;31-1:26
অন্যদিকে কালনার সাহিত্যিক ও কবি মনোরঞ্জন সাহার বাড়ি ১০৮ মন্দির এলাকায়। এই ঘটনার জন্য তিনি দায়ী করছেন পৌরসভার পৌরপতি আনন্দ দত্ত কে।তিনি বলেন গায়ের জোরে এইসব করছেন আনন্দ দত্ত
Byte 26;-0;39 sada
সব মিলিয়ে এই মন্দির সংলগ্ন শৌচাগার এখন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে। যা সাড়া ফেলেছেÓ এলাকায়।
Leave a Reply