মার খেল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার এসো গেল আরও বড় ভাণ্ডার! পুজোর আগেই মালামাল, গুণে গুণে মিলবে ৮০ হাজার
মার খেল লক্ষ্মীর ভাণ্ডার
এসো গেল আরও বড় ভাণ্ডার!
পুজোর আগেই মালামাল!
গুণে গুণে মিলবে ৮০ হাজার!
একবার নাম তুললেই
লাইফ সেট!
কি নাম নতুন প্রকল্পটির?
কারা পাবে এই পরিষেবা?
পঞ্চায়েত ভোট মিটতে না মিটতেই মাঠে নামল রাজ্য সরকার। নিয়ে এলো আরও বড় প্রকল্প। এবার এমন প্রকল্প নিয়ে এলো যার কাছে চুনোপুঁটি লক্ষ্মীর ভাণ্ডার থেকে স্বাস্থ্য সাথী। মমতার নতুন প্রকল্পের ধারে কাছে নেই পুরনো প্রকল্পগুলো। কারণ নতুন এই প্রকল্পে লাভের অঙ্ক অনেক বেশি। উপভোক্তাদের মোট ৮০ হাজার টাকা করে দেওয়া হবে। প্রকল্পটির মেয়াদ শেষ হওয়ার পরেও বসে বসে ভোগ করা যাবে প্রকল্পটির মুনাফা। সহজ ভাষায় প্রকল্পটি সম্পর্কে খুঁটিনাটি জেনে নিন-
কি নাম এই নতুন প্রকল্পের?
রাজ্য সরকারের নতুন এই প্রকল্পটির কোনও অফিসিয়াল নাম এখনও ধার্য হয়নি।
নতুন এই প্রকল্পটি কাদের জন্য? এই প্রকল্পটির লক্ষ্যই বা কি?
আপনাদের অবগত করি যে, এই প্রকল্পটি সবার জন্য নয়। ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের ঋণ দেওয়ার জন্যই এই প্রকল্পটি আনা হয়েছে। প্রকল্পটির সুবিধা পাবেন রাজ্যের প্রতিটি পৌরসভা এবং পৌরনিগম এলাকার হকাররা। অনেক হকার অর্থাৎ ব্যবসায়ীরা রয়েছেন যারা ভয়ে ঋণ নিতে পারেন না। নানা রকম ভীতি কাজ করে ঋণ নিয়ে শোধ করতে পারবেন তো! নাকি ঋণের বোঝা বইতে না পেরে পথে বসবেন। এই সব ভেবে বহু ক্ষুদ্র ব্যবসায়ী ব্যবসাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে পারেন না। তাদের পাশে দাড়াতে মুখ্যমন্ত্রীর এই উদ্যোগ। সেই সমস্ত মানুষদের স্বাবলম্বী করতে, আর্থিকভাবে শক্তিশালী করে তুলতে এই নতুন প্রকল্পটির সূচনা করা হয়েছে।
নতুন প্রকল্পটির সুবিধাগুলো কি কি?
এক, এই প্রকল্পের আওতায় উপভোক্তাদের প্রথম দফায় দেওয়া হবে ১০ হাজার টাকা।
দুই, সেই টাকা শোধ করতে পারলেই পরের দফায় দেওয়া হবে ২০ হাজার টাকা।
তিন, ২০ হাজার টাকা শোধ করার জন্য হকারদের দেওয়া হবে ১ বছর। সময়ের মধ্যে টাকা পরিশোধ হলেই দেওয়া হবে ৫০ হাজার টাকা।
চার, টাকা শোধ করার জন্য অনেক সময় দেওয়া হব। হকারদের পরিস্থিতি বিবেচনা করা হবে।
পাঁচ, ঋণ শোধের জন্য হকারদের উপর কোনও রকম চাপ প্রয়োগ করবে না রাজ্য সরকার।
ছয়, সবথেকে উল্লেখযোগ্য বিষয়টি কি জানেন, এই প্রকল্পের আওতায় ঋণ নিলে, ব্যবসায়ীদের সুদের হারের ওপর ৭ শতাংশ ছাড় দেওয়া হবে।
কবে থেকে এই পরিষেবা পাওয়া যাবে ?
এক, ইতিমধ্যেই এই প্রকল্পের পরিষেবা চালু হয়ে গিয়েছে।
দুই, পূজোর আগেই যাতে ব্যবসায়ীরা ঋণ নিয়ে ভালো হাবে ব্যবসা করতে পারে সেই লক্ষ্যে চালু হয়ে গিয়েছে এই প্রকল্প।
তিন, ইতিমধ্যেই রাজ্যের বিভিন্ন পুরসভা ও পুরনিগম এলাকা মিলিয়ে মোট ৭৫ হাজার ২৭২টি আবেদন জমা পড়েছে। এর মধ্যে ৪৬ হাজার ৫৬৯টি আবেদন অনুমোদিত হয়েছে।
চার, তথ্য সূত্রে খবর, এদের মধ্যে ৩৫ হাজার ৩৩৮ জন হকার ঋণও পেয়ে গিয়েছেন।
কীভাবে করেন আবেদন?
বিশদে জানতে আপনি নবান্নের অফিসিয়াল ওয়েভসাইটে যেতে পারেন। সেখানে এই বিষয়ে দেওয়া বিজ্ঞপ্তিগুলো দেখুন। অথবা খুব সহজে আপনি জানতে পারেন আপনার নিকটস্থ সাইবার ক্যাফে গিয়ে।
Leave a Reply