ভারতের একটি গ্রামে গর্ভবতী হওয়ার জন্য আসেন বিদেশী মেয়েরা! এসেই করেন সহবাস, কেন করেন এমন?
ভারতের একটি গ্রামে
গর্ভবতী হওয়ার জন্য আসেন
বিদেশী মেয়েরা!
আসা মাত্রই
চুটিয়ে করেন সহবাস!
হয়ে পড়েন প্রেগন্যাণ্ট!
মা হয়েই ফিরে চলে যান দেশে!
কোথা থেকে আসেন তারা?
সে দেশে কি পুরুষমানুষ নেই?
ভারতের কোন গ্রামেই বা আসেন
এই নারীরা?
একটি দেশ, সেখানকার নারীরা দল বেঁধে ভারতের আসেন গর্ভবতী হতে। হ্যাঁ ঠিকই শুনছেন। ঘুরতে কিংবা কাজে নয়। এরা ভারতে আসেন অন্তঃস্বত্বা হতে। শুধুমাত্র মা হওয়ার জন্য হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে চলে আসেন ভারতে। মূলত ভারতের একটি অঞ্চলে আসেন এই নারীরা। সেখানকার পুরুষদের শুক্রাণু গর্ভে প্রবেশ করিয়ে মা হন তারা। এই নারীরা আসেন ইউরোপ থেকে। তারা লাদাখের উদ্দেশ্যে ভারতে আসেন। আপনারা নিশ্চয় ভাবছেন কেন এমনটা করেন তারা! তবে কি এই নারীগুলোর দেশে কোনও পুরুষ নেই! নাকি পুরুষ থাকলেও তারা মা হওয়ার আকাঙ্ক্ষা পূরণ করতে পারছেন না!
এমন কোনও কিছুই নয়। ইউরোপিয়ান এই নারীরা ভারতের লাদাখে আসেন, বিশেষ একটি জাতির দ্বারা মা হতে। এই বিশেষ জাতিটি হল আর্য। লাদাখের আর্য উপত্যকায় আর্যদের বসবাস। ইউরোপ থেকে শত শত নারী এখানে শুধুমাত্র গর্ভে সন্তান ধারণ করতে আসেন। আর্যদের পুরুষত্ব উপভোগ করে ও তাদের মাধ্যমে মা হয়ে তারা দেশে ফিরে যান। পৃথিবীতে এত পুরুষ থাকতে আর্য পুরুষদেরই চান ইউরোপীয় নারীরা। আর্য পুরুষের প্রতি তাদের আলাদাই একটা টান। এই নারীরা নিজেদের বংশধরদের মধ্যে আর্য পুরুষের ছাপ রাখতে চান। লাদাখে রীতিমত ব্যবসা শুরু হয়েছে। আর্য সম্প্রদায়ের পুরুষেরা মোটা টাকার বিনিময়ে, ইউরোপিয়ান নারীদের মা হতেও সাহায্য করছে। এমনকি আর্য পুরুষেরা তাদের সাথে ফটো তোলার বিনিময়ে টাকাও নিচ্ছেন। এভাবে বড়সড় ব্যবসা খুলে বসেছেন। আর্যদের নিয়ে এত হৈ চৈ কেন! আর্য পুরুষের মাধ্যমেই বা কেন মা হতে হবে! এর নেপথ্যে আছে ৫ টি গুরুত্বপূর্ণ কারণ –
এক, প্রথমত আর্যদের গোটা পৃথিবীতে সবচেয়ে শক্তিশালী ও আকর্ষণীয় জাতি মানা হয়। তাই মহিলাদের কাছে আলাদা কদর পায় আর্য জাতির পুরুষমানুষ।
দুই, আর্য জাতির পুরুষেরা পেশীবহুল হয়। তাদের চোখ হয় সাপের নীলকণ্ঠ মণির মতন সুন্দর। উচ্চতাও মনে কেড়ে নেওয়ার মতন।
তিন, টান টান পিঠ, বুক, চিবুক দেখলেই মহিলাদের মধ্যে উন্মাদনা বেড়ে যায়।
চার, শুধু কি দেখতেই সুন্দর! সেই সাথেই তাদের গায়েও বিশাল জোর। এদের সাথে শক্তিতে পেরে উঠবে না অন্য কোনও জাতি।
পাঁচ, আর্য জাতিদের সাথে ইতিহাসেরও যোগসূত্র রয়েছে। বিশ্বাস করা হয় আর্য উপজাতিদের সাথে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেটের সম্পর্ক রয়েছে। এখান থেকেই ইউরোপীয় মহিলাদের বিশ্বাস জন্মায় , আর্য পুরুষদের সাথে শারীরিক সম্পর্ক করে, গর্ভবতী হলে আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট-র মতো সন্তান জন্ম নেবে। এই বিশ্বাস থেকেই ইউরোপের বিরাট সংখ্য মহিলা ভারতের লাদাখে এসে গর্ভধারণ করেন।
Leave a Reply