ঝাপটে ধরে ঠোঁটে ঠোঁট শোভন-বৈশাখীর! মেয়ের সামনেই খুল্লামখুল্লা রোমান্স, ভাইরাল দুজনের চরম দুষ্টুমি
ঠোঁটে ঠোঁট শোভন-বৈশাখীর!
আলতো করে উষ্ণ চুমু!
সোহাগে-আদরে মাখামাখি!
মেয়ের সামনেই
খুল্লামখুল্লা রোমান্স!
শোভনের জন্মদিনের
বৈশাখীর দুষ্টুমি!
ভাইরাল দুজনের
ঘনিষ্ঠ দৃশ্য!
বয়স পেরিয়েছে ষাট। তা বলে কি দুষ্টমি থামে! দুষ্টুর জন্মদিনে একটু তো দুষ্টমি করতেই হয়। ঠিক তেমনটাই হল।লাস্যময়ী দুষ্টুপনার সাক্ষী থাকল কলকাতা প্রাক্তন মেয়র শোভন চ্যাটার্জির জন্মদিনের সন্ধ্যা। জন্মদিনে শোভনের সঙ্গে খুব দুষ্টমি করলেন তার আদরের সণ্টামনা বৈশাখী ব্যানার্জি। লোক লজ্জা ভুলে গিয়েই, ঝাপটে ধরে চুমু দিলেন তার প্রাণ সখা শোভনকে। সে চুমু গাল থেকে প্রায়ই ঠোঁটেই লেগে যায় যায় আরকি। একেবারে শোভনের ঠোঁট ঘেঁষে যায় বৈশাখীর ঠোঁট। এদিকে প্রাণ সখীকে পাল্টা চুমু খেলেন ৬০ বছরের শোভন। দুজনের সেই আদর মাখা চুমু খাওয়ার দৃশ্য ঠাঁই দাঁড়িয়ে দেখলেন শোভন বাবুর বান্ধবীর মেয়ে। এভাবেই একরাশ উষ্ণতা ছড়িয়ে, ঠোঁটে ঠোঁট রেখে জীবনের ৫৯টি বসন্ত পেরিয়ে ৬০-এ পা দিলেন শোভন চ্যাটার্জি।
জন্মদিন উপলক্ষ্যে এদিন সেজে ওঠে শোভন, বৈশাখীর সাজানো ছোট্ট সংসার। নীল, গোলাপি বেলুন আর ফুল দিয়ে সাজানো হয় বাড়ি। জন্মদিনের বিশেষ আকর্ষণ ‘হ্যাপি বার্থডে দুষ্টু’ লেখা কেক। শোভনকে দুষ্টু বলে ডাকেন বৈশাখী দেবী। তাই দুষ্টুর জন্য দুষ্টু লেখা থিম কেকের আয়োজন করেন তিনি। এছাড়াও রাখা হয় চকলেট ফ্লেভারের কেক। দুজনেই চকলেট নাকি বেশ পছন্দের। শুধুই কি কেক, তার সাথে সাথেই সেজে ওঠে বাড়ির দেওয়াল। সেখানেও লেখা ‘হ্যাপি বার্থডে দুষ্টু’। দুজনের পোশাকেও ছিল ঝাঁক ঝমক। বরাবরের মতই দুই লাভ বার্ডকে দেখা গেছে রং মিলান্তি পোশাকে। শোভনের পরনে গোলাপী শার্ট, বৈশাখী গায়ে গোলাপী রঙের সালোয়ার। দুজনকে দেখেই চোখ যেন জুড়িয়ে যায়। ভালোবেসে একগুচ্ছ লাল গোলাপ শোভনের হাতে দেয় বৈশাখী। সে সময় দুজনের যেন চোখে চোখে খেল হারিয়ে ফেলে। এছাড়াও ছিল আরও অনেক উপহার। সব মিলিয়ে ধরা পড়ল সুখী পরিবারের ছবি। তবে এই নিয়ে কোনও প্রতিক্রিয়া এখনও দেননি রত্না চ্যাটার্জি। যেখানে এক সময় রত্নাই ছিলেন শোভনের চোখের মণি, আজ তিনি পর। এই নিয়ে তিনি কি বলবেন সেই অপেক্ষায় আমজনতা।
Leave a Reply