বিয়ের পিড়িতে শোভন-বৈশাখী! শীঘ্রই বাঁধবেন গাঁটছড়া, বিয়ের তারিখ নিয়ে শোরগোল

বিয়ের পিড়িতে শোভন-বৈশাখী! শীঘ্রই বাঁধবেন গাঁটছড়া, বিয়ের তারিখ নিয়ে শোরগোল

বিয়ের পিড়িতে শোভন-বৈশাখী!
শীঘ্রই বাঁধবেন গাঁটছড়া!

আর নয় লিভ ইন
এবার সত্যিকারের স্বামী স্ত্রী
হবে শোভন-বৈশাখী!

কবে বাজবে সানাই?
বিয়ের তারিখই বা কত?

( ফুটেজ অবশ্যই দেখাবে জায়গা বুঝে )

দুজনেই ঠিক যেন লাভ বার্ড। একে অপরকে ছাড়া এক পা’ও দেন না। সাজ পোশাক থেকে মন দুদিক থেকেই দুজনের বেশ ভাব সাব, মিল মহব্বত। এই মুহূর্তে সবচেয়ে আলোচিত এই দুই ব্যক্তি। শোভন-বৈশাখী। এরা কেউ রাজনীতিতে নেই কিন্তু শিরোনামে আছেন। শিরোনামে উঠে আসার কারণ মাঝে মাঝেই শোনা যায় শোভন বৈশাখীর নানা রকম গসিপ। একেই দুজনেই প্রথম সম্পর্ক বিচ্ছেদ করে নতুন করে সম্পর্কে জড়িয়েছেন, তারই উপর সম্পর্কে থাকলেও বিয়ে করেননি। বরং দুজন মিলে লিভ ইন করছেন। সব মিলিয়ে বরাবরই সরগরমে থাকে এই দুটি নাম। অবশ্য এই সবে কান দেন না কেউ। সমস্ত সমালোচনা ছাপিয়ে গিয়ে এবার বিয়ের খবর প্রকাশ্যে এনেছেন দুজনে। সম্প্রতি বৈশাখীর বেশ কিছু কথা বার্তায় এমনই ইঙ্গিত মিলেছে।

বৈশাখী জানান বর্তমানে তিনি ডিভোর্সি। কিন্তু সিঁদুর পড়েন শোভনের নামে। এখনও বিয়ে না করলেও স্বামী স্ত্রীর মতই মেলামেশা করেন দুজনে। স্বামী স্ত্রী হিসেবে নিজেদের স্বীকৃতি দিয়েছেন তারা। সমাজ কি বলল না বলল তাতে বিন্দু মাত্র নজর নেই তাদের। একবার এক সংবাদ চ্যানেলের বিজয়া দশমীর অনুষ্ঠানেও বৈশাখী দেবীর সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দেন শোভন চট্টোপাধ্যায়। সেই ভিডিও বেশ সাড়া ফেলে দেয় সারা বাংলা জুড়ে। এই পরিপ্রেক্ষিতে বৈশাখী দেবী সাফ জানান, শোভন বাবু নাকি অনেক দিন আগেই সিঁদুর দিয়ে তার সিঁতি রাঙ্গিয়ে দেয়। বৈশাখী দেবীকে সিঁদুর ছাড়া মোটেও পছন্দ করেন না শোভনবাবু জানিয়েছেন বৈশাখী দেবী নিজেই। বিয়ে নিয়ে তিনি আরও জানান- যদি কেউ সময়কে ঘুরিয়েও দেয় অর্থাৎ, শোভনের বয়স ৮০, বৈশাখীর বয়স ৬৫ ও হয়ে যায় তাতেও দুজনের বিয়ে আটকে থাকবে না। বিয়ে তারা করেবন। বিয়ের মধ্যে দিয়েই একে অপরকে ভালোবেসে আগলে রাখবেন। তাই অগ্নি সাক্ষী রেখেই ঘটা করেই বিয়ে করতে চান দুজনে। খুব বেশি দেরী নেই সেই শুভ দিনের। অনুমান করা হচ্ছে রত্না ও শোভনের ডিভোর্স সম্পন্ন হলেই খুব শীঘ্রই বাজবে শোভন বৈশাখীর বিয়ের সানাই।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *