ধন্বন্তরি মাজার ।
এই মাজারে পুজো দিয়ে।
খালি হাতে ফিরে আসে না কেউই।
শতাধিক বছর পুরনো এই মাজার মনস্কামনা পূর্ণ করে জরজীর্ন ব্যক্তি থেকে সন্তানহারা মায়ের।
বিধানসভা ভোট হোক কিম্বা লোকসভা এই মাজারে পুজো না দিয়ে প্রচার শুরু করে না নেতারা।
এই মাজারে চাদর চড়িয়েই তৃণমূলের দখলে গোটা এলাকা।
ইতিহাস বলছে এই মাজার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ
১০০ বছরের পুরনো সেই মাদার দিয়েই প্রচার শুরু করল পঞ্চায়েতের তৃণমূল প্রার্থী
কথা আছে বিশ্বাসে মিলায় বস্তু, তর্কে বহুদূর। ধর্ম নিয়ে মানুষের মনে রয়েছে বিভিন্ন রকম বিশ্বাস। তা যে সবসময় অযৌক্তিক তাও নয়। ঈশ্বর সাধনার প্রতি মানুষের এই বিশ্বাস আজন্ম কাল থেকে চলে আসছে। যেমন রয়েছে সাঁকরাইল এর স্টেশন পাড়া এলাকায় এক মাজার। এই মাজার ঘিরেই মানুষের মনে রয়েছে অগাধ আস্থা , রয়েছে মাহাত্ম্য তেমনি রয়েছে জনপ্রিয়তা। , লোকমুখে শোনা যায় এই মাজারে পুজো না দিলে জিততে পারে না কোন প্রার্থী।
0;57-1:13 sada fej tupi
শুধু কি তাই! লোক মুখে শোনা যায় মনস্কামনা পূরণ হয় এখানে।সন্তান লাভ বা বিবাহ যোগ এইধরনের মনস্কামনা পূরণ হয় তাই অনেক দুরদুরান্ত থেকে ছুটে আসেন এই মাজারে । প্রিয়রঞ্জন দাস মুন্সীও এই মাজারে এসে চাদর চড়িয়ে ছিলেন, ৫ বারের জয়ী প্রাক্তন সাঁকরাইলের বিধায়ক শীতল কুমার সদ্দার প্রার্থী হয়ে আসতেন , বর্তমান সাংসদ প্রসূন বন্দ্যোপাধ্যায়, বর্তমান বিধায়ক প্রিয়া পাল সকলেই এই মাজার থেকেই শুরু করেছিলেন প্রচার জানালেন মজার কমিটির সদস্য।
Bytr-0;19-0;52 neel
পূর্বের এসমস্ত কথা শুনেই আসন্ন ত্রিস্তর পঞ্চায়েত নির্বাচনে শুক্রবার জেলা পরিষদের ৩ নম্বর প্রার্থী নাসিমা বেগম কাজী ও সাঁকরাইল ৪৫ নম্বর সমিতির প্রার্থী শেখ মমোম্মদ সিদ্দিক চাদর চড়ালেন মনস্কামনা জানালেন প্রার্থনা করলেন গ্রামের মানুষের জন্য ।
Byte0;0;-0:32 sada orna
প্রসঙ্গত কোন ধার্মিক স্থান থেকে ভোটের প্রচার শুরু করা নতুন কোন বিষয় নয়। ভোট প্রচারে মানুষের দরবারে পৌঁছানোর আগে ঈশ্বরের আর্শীবাদ নেওয়ার রীতি চলে আসছে কবে থেকেই। তাই আল্লাহ হোক কিংবা ভগবান সর্বপ্রথম ঈশ্বরেই বিশ্বাস রেখেছে মানুষ।
অন্যদিকে আসন্ন পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূলের জয় নিয়ে ১০০% সুনিশ্চিত তিনি একথায় মাজার থেকে বেরিয়ে জানালেন পঞ্চায়েত এর প্রার্থী নাসিমা বেগম কাজী।
Byte0;05-0;23
Leave a Reply