অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্দেশে গ্রেফতার ।
দলের সেকেন্ড সুপ্রিম কমান্ডের নির্দেশে তৃণমূল শূন্য এই ব্লক
তৃনমূলের প্রার্থী সড়িয়ে দিল স্বয়ং অভিষেক
পঞ্চায়েত প্রধানের লড়াইতে নেই তৃণমূল
অভিষেকের সিদ্ধান্তে প্রার্থী দিতে পারল না তৃণমূল
তৃণমূল প্রার্থীকে গ্রেফতার করানোর পর
আর কোন প্রার্থী নেই দাঁড়াবার মতো
মাঠে নামার আগেই হেরে গেল তৃনমূল
আসন্ন পঞ্চায়েত ভোটের আগে একাধিক জায়গায় প্রার্থী দিতে না পারায় যখন বীরভূমের একাংশে জয়ী হয়েছে রাজ্যের শাসক দল তৃণমূল। ,ঠিক তখনই তমলুক ব্লকের পদুমপুর এক গ্রাম পঞ্চায়েতের মিরিকপুর 15 নম্বর গ্রাম সভায় দেখা গেল অন্য চিত্র ।এখানে শাসকদলের পক্ষ থেকে মনোনয়ন জমা দিয়েছিলেন সুকুমার নায়ক। তিনি বর্তমানে জেলবন্দি। অন্যদিকে তার জায়গায় তৃণমূলের হয়ে অন্য কোন ব্যক্তি মনোনয়নপত্র জমা দিতে না পারায় কার্যত ভোটের আগেই লড়াই থেকেই ছিটকে গেল তৃণমূল।
Byte 0;00-0;28 holde
এই ব্লকে আর যাই হোক তৃণমূলের জয় আর সম্ভব নয়।বর্তমানে লড়াইয়ে আছেন বিজেপির লক্ষ্মণ গুড়িয়া, সিপিএমের শ্রীকান্ত পাল, আম প্রতীকের নির্মল কুইল্যা আর বটগাছ চিহ্নের পূর্ণচন্দ্র তুঙ্গ।
Byte-0;27-0;52
সুকুমার নায়ক, গ্রাম পঞ্চায়েতের উপপ্রধান ছিলেন, বর্তমানে মনোনয়নপত্র জমা দেওয়ার পরপরই জেলবন্দী হয়েছেন তিনি এবং তার এই জেল যাত্রার পিছনে দায়ী স্বয়ং অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অভিষেকের নব জোয়ার কর্মসূচিতে এসে এই সুকুমার নায়ক সম্পর্কে গ্রামের মানুষদের কাছ থেকে বিস্তর অভিযোগ শোনেন অভিষেক। তারপরে সিদ্ধান্ত নেন সুকুমারের বিরুদ্ধে পদক্ষেপ নেয়ার। ফলস্বরূপ এই মুহূর্তে সুকুমার নায়ক জেলে । তবে প্রশ্ন উঠছে তাহলে কি শাসকদলের পক্ষ থেকে মনোনয়ন জমা করবার আর কেউ নেই! জানা যায় এই ব্লকের তৃণমূলের হয়ে আর কেউ মনোনয়ন জমা না করলেও দলের দুই কর্মী নির্দল হিসেবে মনোনয়ন জমা করেছিলেন। যদিও তার মধ্যে একজন পরে নিজের মনোনয়ন তুলে নেয় ফলে এই মুহূর্তে দাঁড়িয়ে এই ব্লক থেকে তৃণমূলের হয়ে লড়ার মত কেউই নই।
পদুমপুর- ১ অঞ্চল তৃণমূলের সভাপতি দীপনারায়ণ সাহু বলেন, ‘
Byte 1:30-1;58 sada Punjabi
২০০৩ ,সেই তবে থেকেই তমলুকের এই ব্লক তৃণমূলের দখলে । দীর্ঘ ১০ বছর পর এই প্রথমবার যখন শাসক দল প্রার্থী দিতে পারল না ব্লকে তাই কার্যত লড়াই এর আগেই তৃণমূল মুক্ত পঞ্চায়েত। যা কার্যত অবাক করার মতো
Leave a Reply