ফের বিরাট বড় দুর্ঘটনা
বড়সড়ো বিপত্তি জলপাইগুড়িতে
এক রাতে ভেসে গেল তিনটি বাঁশের সেতু
যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন দুই জেলার তিন ব্লকে মধ্যে।
২ লক্ষ মানুষের যাতায়াত সমস্যা
ছয়টি গ্রাম এখন যোগাযোগ
বিচ্ছিন্ন অবস্থায়
চরম ভোগান্তি মানুষের
ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি
চরম বিপদ
বর্ষার প্রভাবে বড় বিপদের সম্মুখীন জলপাইগুড়ি।
ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির জেরে এক রাতে ভেসে গেল তিন তিনটি বাঁশের সাঁকো । ডুডুয়া নদীর জলোচ্ছ্বাসে ভেঙ্গে গুড়িয়ে জলেই মিশে গেল সাঁকো গুলি। এক রাতের মধ্যেই তিন তিনটি সাঁকো একেবারে জলের তলায়। বর্ষার শুরুতেই বিপদ। চরম বিপাকে একাধিক জেলার মানুষ
0;00-0;29 neel pashe lal
জানা যাচ্ছে এই সাঁকো গুলি ছিল পার্শ্ববর্তী জেলার সঙ্গে যোগাযোগ করার মাধ্যম । প্রায় দু’লক্ষ মানুষ এই সেতুর মাধ্যমেই যাতায়াত করতো। সেতু ভেঙে যাওয়ার ফলে তাদের মধ্যে যোগাযোগ সম্পূর্ণ বিচ্ছিন্ন হয়ে গিয়েছে এখানেই শেষ নয়, এই সেতু ভেঙে যাওয়ার ফলে যে রাস্তা যেতে সময় লাগতো দু’ঘণ্টা সেই জায়গায় সেই গন্তব্যে পৌঁছতে কুড়ি কিলোমিটার বেশি ভ্রমণ করতে হচ্ছে এলাকার মানুষদের।
। জলপাইগুড়ি ও আলিপুরদুয়ার জেলার সংযোগকারী সাধুরঘাটের বাঁশের সাঁকো ভেসে যায় জলের তোড়ে।তাতে পুরোপুরি যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন দুই জেলার ধূপগুড়ির সাঁকোয়াঝোরা ২, ফালাকাটার ধোনিরামপুর, খগেনহাট মানুষের। শুধু তাই নয় পার্শবর্তী ধূপগুড়ি ব্লকের মল্লিক ঘাটের সেতু এবং চিলারঘাটের ধূপগুড়ি ও বানারহাট ব্লকের মধ্যে অর্থাৎ সাঁকোয়াঝোরা ১,২ এর মধ্যে যাতায়াত বন্ধ।
Jekono akta nyte
তবে চিন্তার মেঘ এখনো কাটেনি জলপাইগুড়ির উপর থেকে। আবহাওয়া দপ্তরের পূর্বাভাস বৃষ্টিপাত হতে পারে আরো বেশি। সেই খবরই ঘুম কেড়েছে জলপাইগুড়ির মানুষের । প্রথম বর্ষার দাপটে যদি এমন ভোগান্তি হয় তাহলে এরপর কি হবে? প্রসঙ্গত এর আগে বহুবার প্রশাসনকে সাঁকো গুলিকে পাকা করার আর্জি জানানো হয়েছে তবে বহুবার জানানোর পরেও কোন সূরাহা হয়নি।
0;15-0;42 neel
এবার কার্যত বর্ষার প্রথম বৃষ্টিতেই ব্রিজ ভেঙে পড়ে গেল। এরপর যদি আরও বৃষ্টিপাত হয় আরো সমস্যায় পড়তে পারে মানুষ । নদীর জল বাড়লে, নৌকা যাতায়াত বন্ধ হয়ে যাবে। যত দ্রুত সম্ভব এই সমস্যার সমাধান চায় সেখানকার মানুষজন । এখন দেখার বিষয় ঠিক কতদিনের মধ্যে আবারো যোগাযোগ ব্যবস্থা আগে পর্যায় ফেরে।
Leave a Reply