55

৫৫ বছরে প্রথম!

একেবারে অবিশ্বাস্য!

নিজের চোখে না দেখলে বিশ্বাসই করবেন না

একেবারে রাক্ষুসে দেখতে

একবার মানুষের সংস্পর্শে এলেই যে কোন মুহূর্তে প্রাণ হারাবেন আপনি

কাঁকড়া তো নয় যেন মানুষ খেকো

একে বাগে আনা তো দূর

দূর থেকে দেখলেই ভয় পালাচ্ছে মানুষ

এমনও কাঁকড়া হয়

আগে কখনও দেখা যায়নি

এত বড় কাঁকড়া

 

মৎস্যজীবীদের জলে বিভিন্ন সময় বিশালাকৃতির মাছ উঠতে দেখা গিয়েছে। সেই সকল মাছ হাজার হাজার টাকা ছাড়িয়ে লাখ লাখ টাকায় বিক্রি হতে দেখা গিয়েছে। হামেশাই এইরকম বড় বড় মাছের দেখা মিললেও এত বড় কাঁকড়া এর আগে কখনো দেখা যায়নি। এত বড় কাঁকড়া এবার উঠল দক্ষিণ ২৪ পরগণায়।

 

বিশালাকৃতির এই কাঁকড়াটি দিন দুয়েক আগে ধরা পরে দক্ষিণ ২৪ পরগনা জেলার পাথরপ্রতিমা ব্লকের আঠারো গাছিয়া জেটিঘাট সংলগ্ন চর ঘেরায়। এটি একটি সামুদ্রিক কাঁকড়া। বিশালাকৃতির এই কাঁকড়াটি মৎস্যজীবীদের জালে ধরা পড়ার পর তাকে আনা হয় দিগম্বরপুর শৈলবালা মৎস আড়ৎ-এ। সেখানে আনার পরই এই কাঁকড়ার বিষয়ে এলাকায় খবর ছড়িয়ে পড়ে এবং বিভিন্ন জায়গা থেকে প্রচুর মানুষ ভিড় জমাতে শুরু করেন দেখার জন্য।

 

মৎস্যজীবী নটো খাঁ সহকারি মৎস্যজীবীদের নিয়ে দুর্গা খালি এলাকায় আঠারো গাছি নদীতে চর ঘেরা জাল পেতেছিলেন। এরপরই শনিবার সকাল ৯ টার দেখা যায় এই বিশালাকৃতির কাঁকড়াটি তাদের জালে ধরা পড়েছে। এত বড় কাঁকড়া দেখেই তাদের চক্ষুচরকগাছ হয়ে যায়। কেননা এর আগে তারা এত বড় কাঁকড়া কোনদিন দেখেননি। শুধু তারা কেন, এলাকার কেউ এত বড় কাঁকড়া কোনদিন দেখেছেন কিনা মনেই করতে পারছেন না।

 

বিশালাকৃতির এই কাঁকড়া দেখে ওই মৎস্যজীবী যেমন আনন্দে আটখানা হয়ে ওঠেন ঠিক সেই রকমই ভয় পেতেও শুরু করে। সেই সময় তিনি কাঁকড়াটিকে ধরার জন্য অন্যান্য মৎস্যজীবীদের ডাকেন। ততক্ষণে ওই কাঁকড়া আবার মাটির গর্তে প্রবেশ করে যায়। একসময় ওই কাঁকড়াটিকে আর ধরতে পারবেন এমনটাই তারা মনে করেছিলেন এবং হতাশাগ্রস্থ হয়ে পড়েন। তবে শেষমেষ মাটির গর্ত থেকে ওই কাঁকড়াকে তারা বের করতে সক্ষম হন।

 

এমনিতেই সামুদ্রিক কাঁকড়ার মূল্য বাজারে বেশ ভালই রয়েছে। তারপর আবার এত বড় কাঁকড়া। কাঁকড়াটি আড়তে আনার পর দেখা যায় তার ওজন প্রায় দু’কিলো। যদিও শেষমেশ কাঁকড়াটির দাম নির্ধারণ করা যায় নি এবং সেটিকে বাঘাযতীনে পাঠানো হয়। জানা গিয়েছে কাঁকড়া টিল ৫.২ ইঞ্চি চওড়া খোলস রয়েছে।

 

স্থানীয় মৎস্যজীবী তরুণ কুমার দাস জানিয়েছেন,


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *