প্রশাসকের অফিসের বাস্তু ঠিক করতে লাগবে জ্যোতিষী
আর জ্যোতিষী খুঁজতেই ডাকা হল টেন্ডার
তাও আবার সরকারি
৩০,০০০ টাকার বিনিময় জ্যোতিষির খোঁজে টেন্ডার।
প্রশাসকের ব্যক্তিগত দরকারের খরচ মিটছে সরকারি তহবিল থেকে!
চরম বিতর্ক দূর্গাপুরে
দূর্গাপুর পুরো প্রশাসনিক অফিস। সেই অফিসেরই পুরো প্রশাসক অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায়। তার নতুন ইচ্ছা তার অফিসে বাস্ত পুজো করবেন তিনি ।তার জন্য জানা দরকার অফিসের বাস্তু সম্পর্কে। এখন এই কাজ করার জন্য দরকার এক জ্যোতিষীর। সেই মর্মেই এক জ্যোতিষীর খোঁজে নামেন অনিন্দিতা মুখার্জী তবে কোন ব্যক্তিগত সোর্স লাগিয়ে কিংবা। আর পাঁচ সাধারণ মানুষের মতো জ্যোতিষী খুঁজতে বেড়োন নি তিনি। একেবারে সরকারি ক্ষমতা কাজে লাগিয়ে জ্যোতিষী খোঁজার জন্য ডেকে পাঠিয়েছেন টেন্ডার। তাও আবার সরকারি টাকায়।চলতি বছরে ১১ই মে নগর নিগম থেকে একটি টেন্ডার করা হয় বাস্তুশাস্ত্র র জন্য জ্যোতিষী নিয়োগের উদ্দেশ্যে ।কালক্রমে দেখা যায় কিছুদিনের মধ্যেই অভিজিৎ মুখোপাধ্যায় নামক এক জ্যোতিষী 30 হাজার টাকায় টেন্ডারটি পেয়েও যান। তখনই ওঠে প্রশ্ন। সরকারি টাকা দিয়ে ব্যক্তিগত চাহিদা মেটাচ্ছেন কি করে পুরো প্রশাসক! তার অফিসের বাস্ত ঠিক করতে সরকারি অর্থ ব্যয় করতে পারেন নাকি তিনি! জানাজানি হতে দুর্গাপুরে বিরোধী দলেরা সুর চড়িয়েছে ইতিমধ্যে।
বিজেপি নেতা চন্দ্রশেখরের ব্যানার্জী বলেন
Byte
।
যদিও এই ইস্যুতে নগরনিগমের মুখ্য প্রশাসক অনিন্দিতা মুখোপাধ্যায় সুর নরম করেই জানান যে এটা একটা ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। এই জ্যোতিষীর খরচ তিনি নিজে ব্যক্তিগতভাবে বহন করবেন। এমনকি এই টেন্ডারের ওয়ার্ক অর্ডার বাতিল করা হয়েছে বলে জানান তিনি।
Byte0;00-0;48
তবে তার এই অজুহাত কে কার্যত মিথ্যে বলে দাবি করছে বিজেপি নেতা চন্দ্রশেখর। তার দাবি তার অনুমোদন ছাড়া কিভাবে টেন্ডার ডাকা হয়
Byte
Leave a Reply