মৃত্যু নিয়েও রাজনীতি!
করমন্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় মৃতদের পাশে দাঁড়াতে গেলেও লাগছে তৃণমূলের পারমিশন
অভিযোগ নওশাদ সিদ্দিকীর
দক্ষিণ ২৪ পরগনায় স্বজন হারাতে দেখা করতে গিয়ে তৃণমূলের বাধা
কোন দল পাশে দাঁড়াবে তাই নিয়ে যেন প্রতিযোগিতা
দুই দলের মধ্যে চরম বচোসা
অস্বস্তিকর পরিস্থিতি
বালেশ্বরে করমন্ডল এক্সপ্রেস দুর্ঘটনায় ইতিমধ্যেই স্বজন হারা হয়েছে শতাধিক। তার মধ্যে শুধুমাত্র দক্ষিণ ২৪ পরগনা তে ই আহতের সংখ্যা ৩০। ঘটনার পর কার্যত দক্ষিণ ২৪ পরগনা হাসছে অশ্রু জলে। গোটা রাজ্যে এমনই স্বজন হারা দের পাশে দাঁড়িয়েছে বিভিন্ন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরা তাদের মতামত রাজনীতির উর্ধ্বে গিয়ে মানুষের পাশে দাঁড়াতে চায় তারা বাড়িয়ে দিতে চায় সাহায্যের হাত ঠিক সেরকমই। দক্ষিণ ২৪ পরগনার কাকদ্বীপ ব্লকের মধুসূদনপুর এলাকায় যান ভাঙ্গরের বিধায়ক তথা আইএসএফ নেতা নওশাদ সিদ্দিকী।
তবে অভিযোগ উঠছে ঘটনাস্থলে তিনি পৌঁছালেও স্বজনহারা পরিবারের সাথে দেখা করতে গেলেই বাধা দেয়া হয় তাকে বাধা দেয় তৃণমূলের লোকেরা।
সজন হারাদের সাথে দেখা করতে গেলেও কি তৃণমূলের অনুমতি লাগবে প্রশ্ন করতেই বিবাদ বাদে আইএসএফ কর্মী এবং তৃণমূল কর্মীদের মধ্যে বছর থেকে হাতাহাতি পর্যন্ত শুরু হয়ে যায় তাদের মধ্যে আহত হয় এক আইএসএস নেতা।
এই ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই ঘটনাস্থলে পৌঁছায় হারুড পয়েন্ট পোস্টাল থানার পুলিশ। বিশাল পুলিশ বাহিনী ঘটনাস্থলে পৌঁছে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এর পাশাপাশি আহত আইএসএফ কর্মী সমর্থক কে প্রাথমিক চিকিৎসা করার জন্য কাকদ্বীপ সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। অবশেষে পুলিশ এই হস্তক্ষেপে ভয়াবহ ট্রেন দুর্ঘটনায় মৃতদের পরিবারের সঙ্গে দেখা করেন আইএসএস নেতা নওশাদ সিদ্দিকী
অন্যদিকে স্বজন হারাদের পাশে দাঁড়াবার প্রতিশ্রুতিও দিয়েছেন, মৃতদের সন্তানের পড়াশোনার দায়িত্ব তিনি নিয়েছেন নিজের কাঁধে।
যদিও নওশাদ সিদ্দিকীর করা অভিযোগ কে একেবারেই অস্বীকার করে যাচ্ছে তৃণমূল কংগ্রেস তাদের দাবি নওশাদ সিদ্দিকী তথা আইএসএস কর্মীরা নিজেদের দলীয় পতাকা নিয়ে স্বজন হারা সাথে দেখা করতে আসার জন্যই বিবাদ হয়।
Byte0;00-0;42 Punjabi
শুধু তৃণমূলই নয় আইএসএফ নেতারা এসে আগে মারদাঙ্গা শুরু করেছে এমন দাবি জানাচ্ছেন স্বজন হারাদের পরিবারও.
Byte:
Whole sada panjabi
Leave a Reply