মসজিদের অভ্যন্তরে ফলছে অদ্ভুত এক আম
সাইজের নিরিখে অন্যান্য আমের চেয়ে কয়েকগুণ বড় এটি
দেখতে ?
দেখতে খানিকটা লাল রুবি পাথরের মত
চিনির চেয়েও মিষ্টি, গন্ধ একেবারে অন্য ধাচের
আম তো নাকি !
দেখতে এখানে আমের মত।
মসজিদে নতুন রহস্য
কোন প্রজাতির আম এটি!
কেনই বা তাকে নিয়ে এত মাতামাতি
বীরভূমের এক মসজিদ সেই মসজিদে বলছে অদ্ভুত প্রজাতির আম যা দেখে রীতিমতো চক্ষু চড়ক গাছ সাধারণ মানুষের। এই আম মামুলি আম নয়। বেশিরভাগ মানুষ এই আম দেখে অবাক হয়ে গেলেও অবশেষে শনাক্ত করা গেল এই বিশেষণকে যার বিশেষত্ব শুনলে অবাক হয়ে যাবেন আপনি।
বিরল প্রজাতির এক আম, যে আম প্রথম ফলতে দেখা গিয়েছিল জাপানের কিউশু প্রদেশের মিয়াজাকি শহরে। যার পর থেকেই এই আমের নাম হয় মিয়াজাকি (Miyazaki Mango)। এই আমটি এতটাই মূল্যবান যে তার ২ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে ২ লক্ষ ৭০ হাজার টাকায় কেজি দরে বিক্রি হয়ে থাকে। বিপুল এই দামের জন্য বিশ্বের সবথেকে দামি আমের খ্যাতি লাভ করেছে মিয়াজাকি। মিয়াজাকি আম জাপানে আবার তাইয়ো-নো-তামাগো নামে পরিচিত। কেউ কেউ আবার এই আমকে সূর্যের ডিম বলে থাকেন।
বিশ্বের সবচেয়ে দামি এই আম এর আগে বীরভূমে কোথাও দেখা যায়নি, বীরভূমে তো দূরের কথা পশ্চিমবঙ্গেও এমন দামি আম কোথাও চাষ হয় বলে কেউ মনে করতে পারছেন না। বিরল প্রজাতির হওয়ার কারণেই এই আম এত মহার্ঘ। এই আমের মধ্যে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, বেটা-ক্যারোটিন ও ফলিক আ্যাসিড। যা চোখের ক্লান্তি দূর করে এবং দৃষ্টি শক্তি বৃদ্ধি করে।
এই বিরল প্রজাতির একটি আম গাছ হয় দুবরাজপুরের ১১ নম্বর ওয়ার্ডের ইসলামপুরের বনকাটিপাড়ার গওসিয়া মসজিদে।
মসজিদ কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে জানা গিয়েছে, সৈয়দ নিজামুদ্দিন ওরফে সোনা নামে এক যুবক এই আম গাছ কোথাও থেকে এনে মসজিদের সামনে লাগিয়েছিলেন। ওই যুবক আম গাছ লাগানোর পর এক বছরের মধ্যে মারা যান। প্রথমদিকে এই আম গাছটির গুরুত্ব তারা বুঝতে পারেননি। তবে গাছ বড় হতেই বুঝতে পারেন এই আম সাধারণ কোন আম নয় তারপরেই খোঁজখবর চালিয়ে জানা যায় এটি বিশ্বের সবচেয়ে দামি আম মিয়াযাকি।
।
এই বছর এই আম গাছে ৮ থেকে ১০ টি আম ফলে এবং সেই আমের মধ্যে একটি আম শুক্রবার গাছ থেকে পাড়া হয়। যেটি শুক্রবারের জুম্মার নামাজের পর নিলামে চড়ানো হয়। নিলামে ওই মহার্ঘ্য আমটি কিনে নেন মির্জা ইজাজ বেগ ওরফে পপিন নামে এক যুবক। নিলামে এই আমটির সর্বোচ্চ দাম উঠে ১০,৬০০ টাকা।
আমটি কেনার পর মির্জা ইজাজ বেগ জানিয়েছেন,
Leave a Reply