টাইটানিক দেখতে গিয়ে নিখোঁজ ডুবোজাহাজ! নেপথ্যে এক যাত্রীর মারাত্মক চক্রান্ত
টাইটানিক দেখতে গিয়ে
নিখোঁজ ডুবোজাহাজ
নেপথ্যে মারাত্মক চক্রান্ত!
আগে থেকেই কি সব জানতেন
ডুবোজাহাজের এক যাত্রী?
যার শেষ পোস্টে লুকিয়ে আছে
ভয়ানক ইঙ্গিত!
পোস্ট থেকেই বেরিয়ে আসছে
একের পর এক রহস্য!
ঠিক কি লিখেছেন পোস্টে?
কেনই বা লিখেছেন?
প্রকাশ্যে চাঞ্চল্যকর রিপোর্ট!
ছোট্ট একটি ডুবো জাহাজ। ইংরেজিতে যাকে বলে সাবমেরিন। সেই সাবমেরিনে চেপেই টাইটানিকের ভগ্নাশেষ দেখতে গিয়েছে ৫ জনের একটি দল। তবে ভাগ্যের কি পরিহাস! ডুবে যাওয়া টাইটানিক দেখতে গিয়ে নিজেরাই হারিয়ে গেছে আটলান্টিক মহাসাগরে গভীরে। হঠাৎ যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে ধরা ছোঁয়ার বাইরে চলে যায় এই সাবমেরিন। যার খোঁজে এখনও সময়ের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে উদ্ধার কাজ চালিয়ে যাচ্ছে তদন্তকারি দল। সবচেয়ে সংকটের বিষয় হল, সাবমেরিনটির ভেতর ৯৬ ঘণ্টার অক্সিজেন বরাদ্দ রয়েছে। আর হয়ত কিছু সময়, এরপর আস্তে আস্তে ফুরিয়ে যাবে অক্সিজেন। যার ফলে সাবমেরিনটিকে খুঁজে বের করার জন্য প্রত্যেকটি সময় অতি মূল্যবান।
এদিকে এই সাবমেরিনকে নিখোঁজের পেছনে চক্রান্ত রয়েছে বলে দাবি করছে বিভিন্ন গণমাধ্যম। ঘটনা সূত্রপাত নিখোঁজ হয়ে যাওয়া সাবমেরিনের এক যাত্রীর সোশ্যাল মিডিয়ার পোস্ট থেকে। সাবমেরিনের ভেতরে মোট ৫ জন আরোহী রয়েছে। তাদের মধ্যে একজন ব্রিটিশ ধনকুবের হামিশ হার্ডিং। ৫৯ বছর বয়সী হামিশের ঝুলিতে তিন তিনটে ‘গিনেস ওয়ার্ল্ড রেকর্ড’ রয়েছে। এই প্রথম নয় এর আগেও তিনি সমুদ্রের গভীরে সবচেয়ে বেশি সময় কাটিয়ে রেকর্ড গড়েছিলেন। বর্তমানে তিনি সংযুক্ত আরব আমিরশাহীর ‘অ্যাকশান অ্যাভিয়েশন’-র চেয়ারম্যান পদে বহাল রয়েছেন। হামিশ হার্ডিং সাবমেরিনে প্রবেশ করার আগে নিজের ইনসটাগ্রামে একটি তাৎপর্যপূর্ণ পোস্ট দেন। কি ছিল সেই পোস্টে? তিনি লেখেন-
“বিশ্বরেকর্ড ভাঙা আর জেট বিমান নিয়ে ওড়ার কোনও সুযোগই হাতছাড়া করতে চাই না আমি।”
এখান থেকে ইঙ্গিত মেলে তিনি এই সাবমেরিন সফরকে নিজের শেষ সফর বলে উল্লেখ করতে চেয়েছে। এখানেই দানা বাঁধছে বিস্তর প্রশ্ন! তবে সাবমেরিনের নিখোঁজ হওয়ার পেছনে হামিশ হার্ডিং কোনোভাবে জড়িত। তিনি কি আগে থেকেই জানতেন এই রকম কিছু একটা হতে চলেছে! এই সমস্ত প্রশ্নই উঠে আসছে তার পোস্ট ঘিরে। তবে এই বিষয়গুলো এখনও অনুমানের পর্যায়ে। সংবাদ মাধ্যম সূত্রেই এই তথ্যগুলো বাংলা হান্টের কাছে এসেছে। এগুলোর তথ্য প্রমাণ এখনও পর্যন্ত পাওয়া যায়নি।
Leave a Reply