হুবুহু পুরীর ধাঁচে দীঘায় খুলছে জগন্নাথ দেবের মন্দির! বড়সড় ঘোষণা সামনে আনলেন মমতা ব্যানার্জি
হুবুহু পুরীর ধাঁচে দীঘায় খুলছে
জগন্নাথ দেবের মন্দির!
নির্মাণ খরচ ১০০ কোটি
উচ্চতা থেকে নকশা
অবিকল পুরীর মত
সুবিশাল মন্দির প্রাঙ্গন
নজরকাড়া, চোখ ধাঁধানো
মন্দিরের রুপ দেখলেই
মুগ্ধ হবেন আপনিও
উচ্ছ্বসিত রাজ্যবাসী
কী কী থাকছে দীঘার
জগন্নাথ মন্দিরে?
পুরীর মন্দির থেকে
কতটা বৈচিত্র্য এই মন্দির?
কবে খুলছে মন্দিরের দুয়ার?
সামনে এলো বড়সড় চমক
জগন্নাথ দর্শনের কথা মাথায় এলেই চোখে ভাসে পুরী। পুরীর জগন্নাথ দেবের মন্দির গোটা বিশ্বজুড়ে বিখ্যাত। দূর দুরান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষের ঢল নামে পুরীর মন্দির চত্বরে। এমনকি পশ্চিমবঙ্গের বাঙালীরাও জগন্নাথ দেবের টানে ছুটে যান ওড়িশার পুরীতে। তবে এবার আর পুরী ছুটতে হবে না। এবার থেকে জগন্নাথ দেবকে দর্শন করতে হলে যেতে হবে বাংলার সমুদ্র সৈকত দীঘায়। কারণ পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের প্রতি পশ্চিমবঙ্গবাসীর টান দেখে, দীঘাতেই আস্ত জগন্নাথ মন্দির নির্মাণ শুরু করেছে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। মমতা ব্যানার্জির নির্দেশে ইতিমধ্যেই পূর্ব মেদিনীপুরের দীঘায় নির্মিত হচ্ছে পুরীর আদলে জগন্নাথ মন্দির।
ইতিমধ্যেই অনেকটা এগিয়েছে মন্দিরের নির্মাণকাজ। খুব শীঘ্রই ভক্তবৃন্দের উদ্দেশ্যে খুলে দেওয়া হবে দীঘার জগন্নাথ মন্দিরের দ্বার। ২০ একর জমির উপর তৈরি হচ্ছে মন্দিরটি। দেখতে নজরকাড়া, সুবিশাল। মন্দিরটির উচ্চতা ৬৫ মিটার। হুবুহু পুরীর উচ্চতার সমান। ২০২২ সালেই এই মন্দিরের নকশা চূড়ান্ত হয়। এরপর হিডকোর তত্ত্বাবধানে শুরু হয়ে যায় মন্দির নির্মাণের কাজ। মন্দির কতৃপক্ষ সূত্রে খবর, মন্দিরের কাজ এই মুহূর্তে অনেকটাই এগিয়েছে। সব কিছু ঠিকঠাক থাকলেই চলতি বছর বড় দিনের আগেই এই মন্দিরের দ্বার খুলে দেওয়া হবে। মন্দিরটির নির্মাণ খরচ ১০০ কোটি।
এই পরিপ্রেক্ষিতে, মুখ্যমন্ত্রী মমতা ব্যানার্জি জানান,
“যদি জগন্নাথ দেব চান, তাহলে হয়তো আগামী রথযাত্রা আমরা যেটা দিঘায় বিরাট মন্দির করছি, সেখানেই আমরা আর একটা করতে পারি। কারণ ওখানেও আমার রথযাত্রা করবার চেষ্টা করব”।
Leave a Reply