লক্ষ্মী ভাণ্ডারের চ্যাপ্টার ক্লোজ! মার্কেট কাঁপাচ্ছে এই প্রকল্প!

Title: লক্ষ্মী ভাণ্ডারের চ্যাপ্টার ক্লোজ! মার্কেট কাঁপাচ্ছে এই প্রকল্প! ১০০০-১২০০ নয় এখন থেকে প্রতিমাসে মিলবে ৩০০০ টাকা!

Focus:

লক্ষ্মী ভাণ্ডারের
চ্যাপ্টার ক্লোজ!

মার্কেট কাঁপাচ্ছে
এই প্রকল্প!

১০০০-১২০০ নয় এখন
থেকে প্রতিমাসে মিলবে ৩০০০ টাকা!

না করতে
হবে চাকরি!

আর না চিন্তা থাকবে
সংসার চালানোর!

কি সেই প্রকল্প?
কবে থেকে হবে চালু?
দেখুন

Body:

কাউকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় এই মুহূর্তে সবচেয়ে জনপ্রিয় প্রকল্প কোনটি? সবার আগেই মাথায় আসবে লক্ষ্মীর ভান্ডার! এই লক্ষ্মীর ভান্ডারের জনপ্রিয়তা শুধু পশ্চিমবঙ্গে নয়, গোটা দেশজুড়ে পৌঁছে গিয়েছে। আজ এই প্রকল্পের হাত ধরে বাংলার প্রতিটি মা বোনেদের মুখে হাসি ফুটছে। কথায় আছে বিনা বজ্রপাতে বৃষ্টি। লক্ষ্মীর ভাণ্ডারও তেমন,,,,,কোনো ব্যয় ছাড়াই হাতে আসছে ১০০০-১২০০ টাকা। কিন্তু আর কতদিনই বা এই লক্ষ্মীর ভান্ডারের পিছু পিছু হাঁটবেন। লক্ষ্মীর ভান্ডারকে টক্কর দিচ্ছে আরো একটি প্রকল্প। যার দ্বারা প্রতি মাসে মাসে অ্যাকাউন্টে ঢুকবে ৩০০০ টাকা। এখন সকলের মনে নিশ্চয়ই প্রশ্ন তৈরি হয়েছে এই প্রকল্পের নাম কি? কিভাবে আবেদন করা যাবে? এর সুবিধাগুলিই বা কি?

এই প্রকল্পের নাম হচ্ছে প্রধানমন্ত্রী কিষান মানধন যোজনা। তবে এটা রাজ্যের তরফ থেকে চালু করা হয়নি। বরং কেন্দ্র সরকার এই প্রকল্প চালু করেছে। আমাদের দেশে চাকুরিজীবীদের বার্ধক্য সুরক্ষিত করতে পেনশনের মত ব্যবস্থা চালু রয়েছে। কিন্তু যারা চাকরি করে না , দিন আনে দিন খায় তাদের কি হবে? বিশেষ করে কৃষকদের ভবিষ্যত কি হবে? তাদের তো কোনো জমানো পুঁজি থাকে না। তাই এবার কৃষকদের কথা ভেবে কেন্দ্র সরকারের তরফ থেকে চালু করা হয়েছে প্রধানমন্ত্রী কিষান মানধন যোজনা। তাদের ভবিষ্যত সুরক্ষিত করতে এই পন্থা।

এখন প্রশ্ন হচ্ছে কিভাবে এই সুবিধা পাওয়া যাবে? এর জন্য বিশেষ কিছু শর্ত রয়েছে। এই শর্ত গুলি কি কি?

এক, সবার আগে আপনাকে ভারতের নাগরিক হতে হবে। নইলে এই সুবিধা পাওয়া যাবে না।

দুই, ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে যেকোনো কৃষক এই পেনশনের আওতায় আসতে পারবেন। এরপরই সেই ব্যক্তির ৬০ বছর হলে তার একাউন্টে টাকা ঢোকা হবে।

তিন, এই সুবিধা নিতে হলে প্রথমে একটি পেনশন অ্যাকাউন্ট সাবস্ক্রাইব করতে হবে। সেখানে
৫৫ থেকে ২০০ টাকার মধ্যে মাসিক সঞ্চয় রাখতে হবে। তাহলেই এই পেনশনের সুবিধা নেওয়া যাবে।

এর আওতায় থাকলে কি কি সুবিধা পাওয়া যাবে?

আগেই জানানো হয় এই প্রকল্পের আওতায় আসলে প্রতি মাসে মাসে ৩০০০ করে টাকা পাওয়া যাবে।

দুই, যদি কোনো কারণে সেই অ্যাকাউন্ট হোল্ডারকারীর মৃত্যু হয়,,,,, সেক্ষেত্রেও কোনো অসুবিধা নেই। সেই টাকার ৫o% পাবে সেই ব্যক্তির স্ত্রী।

কীভাবে করবেন আবেদন?

অনলাইন অফলাইন দুইয়ের মাধ্যমে আপনি আবেদন করতে পারবেন। তার জন্য আপনার ব্যক্তিগত যাবতীয় নথির প্রয়োজন। আধার কার্ড থেকে শুরু করে ভোটার কার্ড ব্যাংকের পাস বই, জন্মপত্র, ছবি সমস্ত কিছু দরকার।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *