লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের দিন শেষ! এখন বাজার কাঁপাচ্ছে গনেশ ভাণ্ডার! এখন থেকে ছেলেদের অ্যাকাউন্টেও ঢুকবে বড় বড় নোট!

Title: লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের দিন শেষ! এখন বাজার কাঁপাচ্ছে গনেশ ভাণ্ডার! এখন থেকে ছেলেদের অ্যাকাউন্টেও ঢুকবে বড় বড় নোট!

Focus:

লক্ষ্মীর ভাণ্ডারের দিন শেষ!

এখন বাজার কাঁপাচ্ছে
গনেশ ভাণ্ডার!

মহিলারা একাই নয়
পুরুষেরাও হবে বড়লোক!

এখন থেকে ছেলেদের
অ্যাকাউন্টেও ঢুকবে বড় বড় নোট!

আর কাঁধে বোঝা চাপিয়ে
ছুটতে হবে না অফিসে!

এই টাকাতেই
থাকবেন রাজার হালে!

কত টাকা করে
ঢুকবে গনেশ ভান্ডারে?

কবে থেকে চালু
হবে এই প্রকল্প?

দেখুন

Body:

সদ্যই শেষ হয়েছে লোকসভা ভোট। ২১শের নির্বাচনের মতো শাসক দল ভোকাট্টা হবে হবে করেও। উল্টে বিরোধীদলকেই বুড়ো আঙ্গুল দেখিয়ে দিয়েছে। ২১শের ভোটের তুলনায় ২৪ এর লোকসভা ভোটে আরো বেশি আধিপত্য গড়েছে শাসকদল। এমনকি ২০১৯ সালে হাতছাড়া হওয়া, ছয় ছয়টি আসনকে নিজেদের নামে লিখিয়েছেন আবার। সেই সাথে বাড়িয়েছেন ভোট ব্যাংকের ভোট দান। আর তার পিছনে কারণ হিসেবে উঠে আসছে লক্ষ্মীর ভাণ্ডার। রাজনৈতিক মহলের একাংশ দাবি করছেন, মহিলাদের তুরুপে তাস করে ভোট ব্যাংক ভরিয়েছেন তারা। তবে এখন প্রশ্ন উঠছে, সব সুবিধা খালি মেয়েরা পাবে কেন? ছেলেদের পাওয়ার অধিকার নেই কেনো?

এই মুহূর্তে সমাজ মাধ্যমে চোখ রাখলেই দেখা যাচ্ছে গণেশ ভাণ্ডার নিয়ে দাবি তুলছেন নাগরিকরা। যেখানে ২৫ থেকে ৬০ বছরের মহিলারা প্রতিমাসে ১০০০ থেকে ১২০০ টাকা পেয়ে থাকেন এবং নিজেদের হাত খরচের টাকা নিজেরাই তুলে নেন। সেখানে এই সুযোগ থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছে পুরুষেরা। তাদের মতে মহিলারা যদি পেতে পারে কেন পুরুষেরা নয়। সমাজ মাধ্যমে ভোটের পর থেকেই এমনই সব মিম ঘুরে বেড়াতে দেখা যাচ্ছে। এই নিয়ে জোরদার চর্চা চলছে। পুরুষেরা রীতিমত নিজেদের একটি দল তৈরি করে ফেলেছে। অনেকে দাবি করছেন, পুরুষেরা কি দোষ করল! তাদের জন্যও তো দিদি কিছু প্রকল্প চালু করতে পারে। আবার কেউ কেউ দাবি করেছেন, লক্ষ্মী ভান্ডারের জন্য বাংলায় তৃণমূল ৪২এ ২৯টি আসন পেয়েছে। ছেলেদের জন্য গণেশ ভাণ্ডার চালু হলে এরপরের বার ৪২এ ৪২ই পাবে দিদি। এমনকি বিধানসভায় ২৯৪ এ ২৯৪ টি থাকবে শুধুমাত্র শাসকদলের নামে। কোনো একটি আসনের হেরফের হবে না।

তবে এই জল্পনা এখনো পর্যন্ত সমাজ মাধ্যমেই সীমাবদ্ধ। এখনোও পযর্ন্ত এই নিয়ে রাজ্য সরকার কোন রকমের মুখ খোলেননি। তবে আগামী দিনে এই পরিকল্পনা যে সত্য হবে না তা কিন্তু বলা যাচ্ছেনা। দিদি চাইলেই পুরুষদের জন্য এমন প্রকল্প চালু করতে পারে। ইতিমধ্যেই বাংলায় শাসকদলের এমন প্রত্যাবর্তন দেখে রীতিমতো লক্ষ্মীর ভান্ডারকে নিয়ে কটাক্ষ করতে শুরু করেছে নেট নাগরিকরা। রাজনীতি মহলে একাংশ দাবী করছেন ২০২১ এবং ২০২৪ এর তৃণমূলের এমন ঝড় শুধুমাত্র এই প্রকল্পগুলির কারণে। যার জেরে সমাজমাধ্যমেও ঝড় উঠতে শুরু করেছে। তবে সে যে যাই বলুক না কেন বাংলার মানুষদের যে শাসকদলের প্রতি অগাধ আস্থা তা বেশ বোঝা গিয়েছে।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *