মুখে বললেই শুধু প্রধামন্ত্রী হওয়া যায় না!

Title: মুখে বললেই শুধু প্রধামন্ত্রী হওয়া যায় না! দেশ চালাতে গেলে প্রয়োজন পড়ে এই ৬টি যোগ্যতা!

Focus:

মুখে বললেই শুধু
প্রধামন্ত্রী হওয়া যায় না!

এমনকি ভোটে
জিতলেও নয়!

কোনো এলেবেলেকে প্রধানমন্ত্রীর
দায়িত্ব দেওয়া হয় না!

দেশ চালাতে গেলে প্রয়োজন
পড়ে এই ৬টি যোগ্যতার!

নইলে তালিকা
থেকে আউট!

কি সেই ৬টি যোগ্যতা?
দেখুন

Body:

সবেমাত্র শেষ হয়েছে লোকসভা ভোট! তবে নেতা মন্ত্রীদের বসার জো নেই। সেই মার্চ থেকে শুরু হয়েছে ভোটের প্রস্তুতি এখনোও নিস্তার নেই। ভোট শেষ হতে না হতেই ভোটের ফলাফল প্রকাশ হয়েছে। এখন কে হবে প্রধানমন্ত্রী এই নিয়ে কনফারেন্স, মিটিং চলছে। ২৪এর লোকসভা ভোটের ফলাফল বলছে আবারো প্রধানমন্ত্রী হবে নরেন্দ্র মোদী। ২০১৪, ২০১৯-এর মতো ২০২৪ সালে তৃতীয়বারের মতন প্রধানমন্ত্রী আসনে বসতে চলেছেন মিস্টার নরেন্দ্র মোদী। বিপুল ভোটে বারাণসী থেকে জয়ী হয়েছেন তিনি। শুধু বিজেপি নয় বিজেপির নেতৃত্বাধীন NDA-এর সমর্থনে আসনসংখ্যা ২৯৩। সর্বসম্মতিক্রমে নির্বাচনের জয়ী হবার জন্য তিনি প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আবারও শপথ নেবেন। তবে কি জানেন? শুধু নির্বাচনে জিতলেই প্রধানমন্ত্রী হওয়া যায় না। প্রধানমন্ত্রী হতে গেলে এই ৬টি যোগ্যতা বাঞ্ছনীয়। এই যোগ্যতাগুলি না থাকলে প্রধানমন্ত্রী হওয়া অসম্ভব। এই যোগ্যতাগুলি কি কি দেখে নিন-

এক, নাগরিক:

ভারতের প্রধানমন্ত্রী হবে কিন্তু এদেশের নাগরিকত্ব থাকবে না। সেটা হবে না। সবার আগে ভারতের নাগরিক হওয়া আবশ্যক। দেশের নাগরিক না হলে সেই ব্যক্তির প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা থাকে না।

দুই, সদস্য:

যিনি প্রধানমন্ত্রী হবে তাকে রাজ্যসভা হোক কিংবা কেন্দ্রসভার যেকোনো সভার প্রার্থী হতে হবে। ভোটে যারা দাঁড়াচ্ছেন সকল প্রার্থী যে রাজ্য কিংবা কেন্দ্র সভার প্রার্থী হয় এমনটা কিন্তু নয়। তাই এক্ষেত্রে একমাত্র যারা এই সভার প্রার্থী হয় তারাই প্রধানমন্ত্রী হবার যোগ্যতা রাখে।

তিন, বয়স:

একজন প্রধানমন্ত্রী হতে গেলে বয়সটা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। একটি নির্দিষ্ট বয়স না হলে সেই ব্যক্তি প্রধানমন্ত্রী হওয়ার যোগ্যতা রাখে না। সেক্ষেত্রে সেই ব্যক্তি যদি লোকসভার সদস্য হয় তাহলে তার বয়স হতে হবে ২৫ বছরের ঊর্ধ্বে। আর রাজ্যসভার সদস্য হলে বয়স হতে হয় ৩০ বছরের বেশি।

চার, মামলা:

প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হতে গেলে সেই ব্যক্তির নামে কোনো লাল কালির দাগ থাকা চলবে না। অর্থাৎ কোনো ফৌজদারি মামলা থাকা যাবে না।

পাঁচ, সরকারি কর্মচারী:

কোনো ব্যক্তি যদি প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থী হিসেবে নিযুক্ত হন। সেক্ষেত্রে তাকে রাজ্য হোক কিংবা কেন্দ্রের সরকারী কর্মচারী হওয়া যাবে না। আর যদিও কোনো সরকারি পদে কর্মরত থাকেন তাহলে প্রধানমন্ত্রী হিসেবে আসনে বসার আগে সেই চাকরি থেকে পদত্যাগ করতে হবে।

ছয়, শপথ গ্রহণ:

সমস্ত যোগ্যতা বিচার করে জনগণের দ্বারা নির্বাচনের পর,,,,,,, প্রধানমন্ত্রী আসন বসার আগে শপথ গ্রহণ করতে হয় সেই ব্যক্তিকে। ভারতের সংবিধান অনুসারে রাষ্ট্রপতির উপস্থিতিতে দেশ রক্ষার দায়িত্ব পালনে শপথ গ্রহণ করতে হবে। তারপরই তিনি দেশের প্রধানমন্ত্রী হতে পারবেন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *