Title: প্যাকেট প্যাকেট কেক, বিস্কুট তো কিনছেন! কিন্তু এতে লেখা এক্সপায়ারি ডেট কিংবা বেস্ট বিফোর সম্পর্কে কি জানেন?
Focus:
প্যাকেট প্যাকেট
কেক, বিস্কুট তো কিনছেন!
এমনকি মচমচ
করে খাচ্ছেনও!
কিন্তু এতে লেখা এক্সপায়ারি ডেট
কিংবা বেস্ট বিফোর সম্পর্কে কি জানেন?
৯৯% শতাংশ মানুষই
জানেন না এর অর্থ!
দুটোকে এক ভেবে
কিনে আনছেন জিনিস!
আজকের প্রতিবেদনে জানাবো
এক্সপায়ারি ডেট কিংবা বেস্ট বিফোরের পার্থক্য!
চলুন দেরী না করে
জেনে নিই এই বিষয়ে!
Body:
খোলা জিনিসের থেকে প্যাকেটজাত জিনিস বেশি ভালো এমনটাই মনে করেন সকলে। খোলা ডাল,খোলা চানাচুর, খোলা বিস্কুট এমনকি খোলা তেল পযর্ন্ত কেউ কিনতে চান না। প্রয়োজনে বেশি টাকা দেবো কিন্তু ভালো খাবার খাবো এটাই সকলের চিন্তাধারা। তবে একসময় প্যাকেটে খাবার কিনতে গেলে কেউ এক্সপায়ারি ডেট কিংবা বেস্ট বিফোরের প্রতি খুব একটা গুরুত্ব দিত না। কিন্তু বর্তমান সময়ে এসে এসবের গুরুত্ব বেড়েছে। এমনকি স্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা পরামর্শ দেন প্যাকেটজাত কোনো খাবার কেনার সময়। তাতে কি উপাদান রয়েছে, কোনগুলো স্বাস্থ্যকর সবই যাচাই করে তারপর কেনা উচিত। এমনকি কোন খাবার কতদিন খাওয়া যাবে তা জেনে নেওয়া উচিত। সেজন্যই প্যাকেটের উপর লেখা থাকে এক্সপায়ারি ডেট এবং বেস্ট বিফোর।
তবে এখানেই মানুষ ভুল করে বেস্ট বিফোর পেরিয়ে গেছে দেখে সেই খাবার ফেলে দেয়। এক্সপায়ারি ডেট কিংবা বেস্ট বিফোরের দুইয়ের বিস্তর ফারাক। দুটির অর্থও আলাদা। সেই অনুযায়ী এই দুটি জিনিস ব্যবহার করার পদ্ধতিও আলাদা। এখন থেকে কিছু কেনার আগে এই বিষয়ে জেনে নিন। সম্প্রতি FSSAI সমাজ মাধ্যমে একটি ভিডিও পোস্ট করেন । সেখানে এই দুইয়ের মধ্যে পার্থক্য কি বুঝিয়ে দিয়েছে।
সবার আগে জানি এক্সপায়ারি ডেটের অর্থ:
এক্সপায়ারি ডেটের আসল অর্থ অর্থ হচ্ছে নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে এর মেয়াদ শেষ হয়ে গেলে সেই খাদ্যদ্রব্য গ্রহণের জন্য অনুপযুক্ত। ধরুন কোনো খাবারের শেষ তারিখ উল্লেখ করা হয়েছে ২০ শে মে ২০২৪ অবধি। অর্থাৎ এটা এতটুকু সময় অবধি ব্যবহার করা যাবে তারপরে নয়। এরপর ব্যবহার করলে তা শরীরের জন্য ক্ষতিকর। নির্দিষ্ট সময়ের পর ঐ সমস্ত খাবারের উপর ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া তৈরি হয়। যা পেট,পাকস্থলী, কিডনি, লিভারে নানা রকমের সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
এরপর জানাই বেস্ট বিফোর নিয়ে:
এর মাধ্যমে বোঝায় খাবারটি গ্রহণ করার যোগ্য কিনা। অনেকসময় কিছু কিছু খাবারের মেয়াদ ফুরিয়ে গেলে তা গ্রহণের জন্য একেবারে অনুপযুক্ত এমনটা নাও হতে পারে। অর্থাৎ ধরুন কোন দ্রব্যের ম্যানুফ্যাকচারিং ডেট ১০ এপ্রিল ২০২০। বেস্ট বিফোর সময় ৩ মাস। তাহলে আপনাকে বুঝতে হবে ওই দ্রব্যটি আপনাকে ১০ জুলাই ২০২০র মধ্যে ব্যবহার করে নিতে হবে। মেয়াদ ফুরিয়ে যাওয়ার পর এই খাদ্যের গুণগতমান কমে যাবে। অর্থাৎ এর স্বাদ, টাটকা ভাব, রং এবং গন্ধ পরিবর্তন হতে পারে। কিন্তু তার মানে এই নয় যে এটা খাবারের অযোগ্য।
তাহলে বুঝতে পারলেন এক্সপায়ারি ডেট এবং বেস্ট বিফোরের পার্থক্য। এক্সপায়ারি ডেট পেরিয়ে গেলে তা আর গ্রহণ করা যায় না আর বেস্ট বিফোরের ক্ষেত্রে সময় পেরিয়ে গেলে তা ব্যবহার করা যায়।
[5:26 PM, 6/11/2024] Sunanda: Title: বলিউডের এই পাঁচ অভিনেত্রীদের চেনেন! অভিনেত্রী না হলে তারা হতেন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার! আবার কেউ টপকাতে পারেননি দ্বাদশ শ্রেণী!
Leave a Reply