মাত্র ৫ দিনে চন্দ্রবাবু নাইড়ুর সম্পদ বাড়ল ৮২২ কোটি!কীভাবে বাড়ল এত কাঁড়ি কাঁড়ি সম্পদ?

মাত্র ৫ দিনে চন্দ্রবাবু নাইড়ুর সম্পদ বাড়ল ৮২২ কোটি!কীভাবে বাড়ল এত কাঁড়ি কাঁড়ি সম্পদ?

মাত্র ৫ দিনে চন্দ্রবাবু নাইড়ুর
সম্পদ বাড়ল ৮২২ কোটি!

কীভাবে বাড়ল
এত কাঁড়ি কাঁড়ি সম্পদ?

এ যেন সরকার গড়তে না গড়তেই
মহা লক্ষ্মী লাভ!

সম্পদ বাড়ার পিছনে রয়েছে
এই একটি কারণ

জানুন

একেই নির্বাচনী রেজাল্ট নিয়ে সকলের মধ্যে চলছে কানাঘুষো….. তারই মধ্যে নতুন করে বোমা ফাটালেন চন্দ্রবাবু নাইড়ু। নির্বাচনী ফল ঘোষণা হওয়ার মাত্র পাঁচ দিনের মধ্যেই ফুলে চেপে ঢোল চন্দ্রবাবুর সম্পত্তি। চন্দ্রবাবুর স্ত্রী এবং ছেলের সম্পদ বেড়ে দাঁড়িয়েছে মোট ৮২২ কোটি টাকার কাছাকাছি। এই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন কিভাবে সম্ভব হল এমনটা?

এর পিছনের কারণ হলো শেয়ার মার্কেট। সম্প্রতি দেশের সিংহভাগ এক্সিট পোল দাবি করেছিল যে ফের একবার ৩৫০ এর ও বেশি আসন নিয়ে ক্ষমতায় ফিরতে চলেছেন নরেন্দ্র মোদি। যার জেরে দেশের শেয়ার সূচক রাতারাতি আকাশ ছুঁয়েছিল। কিন্তু রেজাল্ট বেরোনোর পর পর এই শেয়ার সূচকে আবার ধসও নামে। তবে এই শেয়ার সূচকের গগনচুম্বী সময়টিকে কাজে লাগিয়েছেন অন্ধ্রপ্রদেশের হবু মুখ্যমন্ত্রী তথা মোদির নতুন শরীক চন্দ্রবাবু নাইড়ু।

এখন প্রশ্ন হল শেয়ার মার্কেটে কোন স্টকটি রয়েছে চন্দ্রবাবুর হাতে? তথ্যসূত্র জানা গিয়েছে শেয়ার মার্কেটে হেরিটেজ ফুড লিমিটেড এই কোম্পানিতে চন্দ্রবাবুর স্ত্রী নারা ভুবনেশ্বরীর ২৪.৭৩ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। বর্তমানে তিনি এই কোম্পানির প্রমোটার। এই কোম্পানির ওপর তার ১০০ শতাংশ নিয়ন্ত্রণ রয়েছে। একই সঙ্গে এই কোম্পানিটির শেয়ারের সংখ্যা ২ কোটি ২৬ লক্ষেরও বেশি।

তথ্য সূত্রে জানা গিয়েছে গত ৩১শে মে পর্যন্ত হেরিটেজ ফুডের শেয়ারের দাম ছিল ৪০২.৯০ টাকা। এরপর পাঁচ দিনের মধ্যে সেই শেয়ারের দাম বেড়ে হয় ৬৫৯ টাকা অর্থাৎ শেয়ার এর দাম লাফিয়ে বেড়েছে ২৫৬ টাকা। এইসবের মধ্যেই চারই জুন শেয়ার বাজারে ধস নামে। তবে সেই ধসের বিন্দুমাত্র আঁচ পড়েনি হেরিটেজ ফুডের শেয়ারে। আর এর আসল কারণ হলো অন্ধ্রপ্রদেশে বিপুল জনমত নিয়ে সরকার গড়তে চলেছেন চন্দ্রবাবু।

এদিকে ইতিমধ্যে এক্সিট পোলের বার বাড়ন্ত এবং বিজেপির সম্পর্কে বাড়িয়ে বলা নিয়ে সরব হয়েছেন রাহুল গান্ধী। কংগ্রেস দল মোদী এবং শাহকে কাঠগড়ায় তুলেছেন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *