ভারত থেকে বাংলাদেশেও দাপাচ্ছে রাসেলস ভাইপার! সাংঘাতিক বিষাক্ত, নিশাচর প্রাণী

ভারত থেকে বাংলাদেশেও দাপাচ্ছে রাসেলস ভাইপার!
সাংঘাতিক বিষাক্ত, নিশাচর প্রাণী

ভারত থেকে বাংলাদেশেও
দাপাচ্ছে রাসেলস ভাইপার!

সাংঘাতিক বিষাক্ত,
নিশাচর প্রাণী!

এক ছোবলেই
বাজাচ্ছে মৃত্যুঘন্টা!

যারা যারা ছোবল খেয়েছে,
কেউ বেঁচে ফেরেনি!

আতঙ্কে শিহরিত
ভারত বাংলাদেশ

দেখুন

ভারতের অত্যন্ত ভয়ঙ্কর একটি সাপ হলো রাসেলস ভাইপার। যাকে বাংলায় চন্দ্রবোড়াও বলা হয়। মানুষ মারতে ওস্তাদ এই সাপ। কিলিং মেশিন বলেও এর বেশ নামটা রয়েছে। এই সাপের ছোবল একবার যে খাবে তাকে যম দুয়ার থেকে ফিরিয়ে আনা প্রায় অসম্ভব। বিগত কিছু সময় আগেও এই সাপের বিলুপ্তি দেখা দিলেও,,, বর্তমানে এই সাপের জন্মহার চড়চড়িয়ে বেড়েছে। সাম্প্রতিককালে ভারতেও এই সাপের চোখ রাঙানি যথেষ্ট পরিমাণে বৃদ্ধি পেয়েছে। তথ্যসূত্র খবর ভারতের পর এবার বাংলাদেশও এই সাপের বার বাড়ন্ত বেড়েছে। এই সাপের ছোবলে, ইতিমধ্যেই,,, বাংলাদেশের অনেক মানুষ মারা গিয়েছেন।

অনেকেই এই সাপ চিনতে পারছেন না। কীভাবে চিনবেন এই সাপ?

এই প্রসঙ্গে মেদিনীপুরের বন্যপ্রাণী বিষয়ক উপদেষ্টা রাকেশ সিংহ দেব জানিয়েছেন , এই সাপ চেনার বেশ কিছু উপায় রয়েছে। রাসেলস ভাইপার, বেশ লম্বা হয়। এর মাথা ত্রিকোণ আকৃতির হয়ে থাকে। দেহ বাদামি রঙের হয়। এই সাপ মুখে জোরে জোরে শব্দ করে। এই সাপের রং যেহেতু বাদামী রঙের হয় ফলে শুকনো পাতার সাথে মিশে থাকলেও বোঝা যায় না। এদের বিষদাঁত থাকে সাদা রংয়ের। এইসব এতটাই ভয়ঙ্কর যে মানুষকে ভয় পাও তো দূর উল্টো মানুষ দেখলেই এরা আক্রমণ করতে ছুটে আসে। চোখের নিমেষে বসিয়ে দেয় ছোবল।

এই সাপের ছোবল খাওয়ার পর ১০০ মিনিট খুবই গুরুত্বপুর্ন। এই সাপের ছোবলে আক্রান্ত রোগীকে যত দ্রুত সম্ভব হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে। এ সাপের ছোবলে সবার আগেই নষ্ট হয়ে যায় কিডনি। তাই যত দ্রুত রোগীকে চিকিৎসা দেওয়া যাবে, ততই দ্রুত রোগীকে বাঁচানো সম্ভব হবে।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *