Title: মেয়েদের কোন জিনিসটি দেখে ছেলেরা পাগল হয়ে যায়?কেনো ছেলেদের মন উত্তাল পাতাল হতে শুরু করে!
Focus:
মেয়েদের কোন জিনিসটি
দেখে ছেলেরা পাগল হয়ে যায়?
কেনো ছেলেদের মন
উত্তাল পাতাল শুরু করে?
বিয়ে করার জন্য পর্যন্ত
মরিয়া হয়ে ওঠে!
কেন সেই জিনিস বারবার
আকৃষ্ট করে পুরুষদের!
গবেষণায় বেরিয়ে এলো
চাঞ্চল্যকর তথ্য!
Body:
ছেলে হোক কিংবা মেয়ে উভয়ই একে অপরের প্রতি আকৃষ্ট হবেই হবে। তবে মেয়েদের দেখার চোখ আলাদা এবং ছেলেদের দেখার চোখ আলাদা। ছেলেরা সর্বদা মেয়েদের মধ্যে থেকে ওই বিশেষ জিনিসটি খুঁজে পেতে চান। আর সেই রসদ পেয়ে গেলেই কেল্লাফতে। পাগল প্রায় দশা শুরু হয়ে যায় পুরুষদের মধ্যে। বারবার ছুটে যায় ওই নারীর পিছনে। এখন প্রশ্ন হচ্ছে কি সেই জিনিস? অনেকেই বলেন ছেলেরা নাকি মেয়েদের শারীরিক গঠন দেখে প্রেমে পড়ে। এমনকি শুধুমাত্র শারীরিক গঠন ভালো হলেই বিয়ে করা যায়। তবে সমাজ এ কথা বললেও গবেষণা বলছে আলাদা। ছেলেরা সব সময় মেয়েদের মধ্যে এই পাঁচটি গুণ দেখতে চান। এই পাঁচটি গুন থাকলেই ছেলেদের মন মেয়েদেরকে বিয়ে করার জন্য উত্তাল পাতাল হয়।
এক, বোঝদার মেয়ে:
আজকালকার দিনে সম্পর্ক যেন বড়ই ঠুনকো। একে অপরকে কেউ বুঝতেই চায় না। একটু লক্ষ্য করলেই দেখা যাবে সংসারে আজকাল সুখের চেয়ে ঝামেলা বেশি। যার ফলে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে ডিভোর্সের সংখ্যা। এমনকি ব্রেকআপের সংখ্যা বাড়ছে। তার কারণ হচ্ছে অবুঝ স্ত্রী কিংবা অবুঝ মেয়ে। গবেষণায় দেখা যাচ্ছে, পুরুষেরা বোঝদার মেয়ে বেশি পছন্দ করেন। কারণ তাদের মাথার ওপর যেহেতু সর্বক্ষণ অফিস, সংসারের চাপ থাকে। তাই তারা মনে করেন একজন বিবেচক, বোঝাদার মেয়ে বুঝতে পারবে তার পরিস্থিতিটা। বাচ্চাদের মতন ছোটো ছোটো বিষয়গুলি নিয়ে ঝগড়া করবে না। কোনও সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে বিচার বিবেচনা করেই সিদ্ধান্ত নেবে। পুরুষটির ভুল ত্রুটি নিজের হতে শুধরে দেবে।
দুই, দায়িত্বশীল:
ছেলেরা সর্বদা দায়িত্বশীল মেয়ে পছন্দ করেন। কারণ তারা মায়ের পর স্ত্রীকে সেই জায়গাটা দিয়ে থাকেন। তাই মনে করে তার ছোট ছোট আবদার গুলো একমাত্র তার স্ত্রী কিংবা প্রেমিকা বুঝতে পারবে। এমনকি না বললেও তার ইচ্ছা- অনিচ্ছাগুলোর দাম রাখবে। শুধু তাই নয় একজন দায়িত্বশীল মেয়ে বিয়ের পর সংসার সামলাতে পারদর্শী হয়। আর সেজন্যই পুরুষেরা বারবার এমন মেয়ের পিছনেই ছুটে। ওই যে কথায় আছে সংসার সুখের হয় রমনীর গুনে। একজন দায়িত্বশীল রমণী পারে একা হাতেই সংসার ঠেলতে।
তিন, মিশুকে ও প্রাণোচ্ছল:
পুরুষেরা অবশ্যই চাইবেন তার সঙ্গী যেন সর্বদা মিশুকে প্রকৃতি হয়। তার পরিবার ,বন্ধু-বান্ধব,আত্মীয়-স্বজন সবাইকে খুব সহজেই আপন করে নিতে পারবে। এমনকি মেয়েদের মধ্যে কূটনীতি করার গুন রয়েছে, তা ছেলেদের পছন্দ নয়। প্রাণোচ্ছ্বল, হাসিখুশি, স্পষ্টবাদী, খোলা মনের নারীদের প্রতি বেশি আকৃষ্ট হন পুরুষেরা।
চার, রোমান্টিক:
যেকোনো পুরুষ আশা রাখেন তার সঙ্গী অবশ্যই রোমান্টিক হবে। এতে করে সম্পর্ক দৃঢ়তা আরো গভীর হয়। কারণ সারাদিন কাজ করে এসে বউয়ের সাথে একান্তে সময় কাটাতে সকলেই চান। আর বিশেষ সময়ে যদি বউয়ের তরফ থেকে সম্মতি না থাকে। তাহলে স্বাভাবিকভাবেই মন ক্ষুণ্ন হয়, হতাশা সৃষ্টি হতে থাকে। দিনের পর দিন এমন চলতে থাকলে সম্পর্কে ভাঙ্গন শুরু হতে পারে।
পাঁচ, অ্যাডজাস্টমেন্ট:
মেয়েরা যত বেশি অ্যাডজাস্ট করতে পারে ততই পুরুষের পছন্দের তালিকায় তারা থাকেন। আসলে পুরুষেরা মনে করেন তাদের ভালো খারাপ দুই সময়ে স্ত্রী পাশে থাকবে। আর সেই নারীরাই বেশি বিশ্বাসযোগ্য।
Leave a Reply