মেয়েদের মাথার সিঁদুর বলে দেয় তারা বিবাহিত!

Title: মেয়েদের মাথার সিঁদুর বলে দেয় তারা বিবাহিত! কিন্তু ছেলেরা বিবাহিত বুঝবেন কি করে?

Title:

মেয়েদের মাথার সিঁদুর
বলে দেয় তারা বিবাহিত!

ছেলেরা বিবাহিত
বুঝবেন কি করে?

চাইলে তো তারা গোপনে আরো
দু-তিনটে বিয়ে করে নিতে পারেন!

তবে কি মেয়েদের বিয়ের চিহ্ন এবং
ছেলেদের বিয়ের জন্য আলাদা!

পুরুষরা ম্যারেড নাকি আনম্যারেড
বোঝা যায় এই একটি জিনিস দিয়ে!

কি সেই জিনিস?
দেখুন

Body:

মেয়েদের বিয়ে হয়ে গেলে শাঁখা সিঁদুর পড়েই দিন কাটাতে হয়। তারা যে বিবাহিত তার জন্যই এসব করা। কিন্তু মেয়েদের লাল টকটকে সিঁদুর দেখলে বিবাহিত বোঝা গেলেও। ছেলেদের তো বোঝা যায় না যে তারা বিবাহিত। কারণ বিয়ের সময় তো নিয়ম পুরুষেরা মেয়েদেরকে সিঁদুর পড়াবে। আজ পর্যন্ত কোন পুরুষকে এক ঝলকে দেখে বোঝা যায়নি সে বিবাহিত নাকি অবিবাহিত। আবার অনেক সময় বিবাহিত ছেলেকে না জেনেই মেয়েরা মনও দিয়ে বসেন। কিন্তু পরে যখন জানা যায় সে বিবাহিত তখন মাথায় আকাশ ভেঙ্গে পড়ে। তবে আজকের প্রতিবেদনে জানাবো ছেলেদের কোন জিনিসটি দেখে বোঝা যায় সে ম্যারেড কি না আনম্যারেড।

ছেলেরা বিবাহিত না অবিবাহিত বোঝা যায় তাদের ফেসবুক প্রোফাইল দেখে। আজকাল সোশ্যাল মিডিয়ার যুগ। আর সেখান থেকেই জানা যায় কে প্রেম করছে, কে সিঙ্গেল আছে, আর কে বিবাহিত। তেমনই পুরুষদের ফেসবুক প্রোফাইলে যদি লেখা থাকে ম্যারেড। তখনই বুঝে যাবেন পুরুষটি বিবাহিত। আবার কেউ কেউ তার স্ত্রীকে এতটাই ভালোবাসেন যে ফেসবুকের প্রোফাইলে দুজনের ছবি দিয়ে থাকেন। এবার অনেকে জিজ্ঞেস করতে পারেন সব ছেলে তো আর এই কাজ করে না। কেউ কেউ আবার রিলেশনশিপের কোন স্ট্যাটাসই লাগান না। সেক্ষেত্রে কিভাবে বোঝা যাবে? হ্যাঁ অবশ্যই সেক্ষেত্রে ছেলেটি বিবাহিত কিনা বোঝা মুশকিল।

তবে আরো একটি জিনিস আছে যা দিয়েও অনায়াসে বোঝা যায় পুরুষটি বিবাহিত কি না। আর সেটি হচ্ছে বিয়ের আংটি। ডান হাতের অনামিকা আঙ্গুলে সেই আংটি পরেন সকলে। আজকাল আবার হিন্দু বিয়েতে এনগেজমেন্টের রীতি চলে এসেছে। যার দরুন ছেলেমেয়ে একে অপরের সাথে আংটি বদল করে থাকে। এছাড়াও এই মডার্ন যুগে দাঁড়িয়ে শুধু ছেলেরাই মেয়েদেরকে প্রপোজ করবে এমনটা নয়। মেয়েরাও ছেলেদেরকে বিয়ের প্রস্তাবের জন্য আংটি দিয়ে প্রপোজ করেন। আর এই আংটি হচ্ছে বিবাহিত পুরুষদের চেনার বিশেষ চিহ্ন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *