ঝুড়িতে কেবল বিদ্যা আর বুদ্ধি! লকার ভর্তি
মেডেল আর সার্টিফিকেট, সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধরের
স্ব-সম্পত্তি কত জানেন?
ঝুড়িতে কেবল
বিদ্যা আর বুদ্ধি!
লকার ভর্তি
মেডেল আর সার্টিফিকেট!
সুশিক্ষিতা দীপ্সিতা ধরের
স্ব-সম্পত্তি কত জানেন?
মোট কত টাকার মালকিন
এই সিপিএম প্রার্থী?
দেখুন
২০২৪ এর লোকভোটে তৃণমূল, বিজেপিকে সমানে জোর টক্কর দিচ্ছে বামেরা। জায়গায় জায়গায়, মাথা তুলছে, খাতা তুলছে বাম যুবনেতা-নেত্রীরা। এই বারের লোকসভা ভোটে বামেদের এক গুচ্ছ তরুণ মুখ রয়েছে। তারই মধ্যে অন্যতম শ্রীরামপুরের সিপিএম প্রার্থী দীপ্সিতা ধর। মীনাক্ষী, সায়ন, সৃজনের পর, বামেদের অন্যতম উজ্জ্বল ক্যান্ডিডেট হলেন এই দীপ্সিতা ধর। এই প্রথমবার নয়। আর আগেও ভোটে দাঁড়িয়েছেন এই তরুণী। রাজনীতির ময়দানে যথেষ্ট সিদ্ধহস্ত তিনি। কারণ পড়াশুনোর সুবাদেই তিনি দীর্ঘদিন ধরে ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত। সদ্য লোকসভা নির্বাচনের হফলনামা নামা জমা দিয়েছেন এই সিপিএমের এই তরুণ তুর্কি। আর হলফনামা থেকে যা যা উঠে এলো, জানলে আপনিও চমকে যাবেন!
দিপ্সিতা ধরের ফলকনামা থেকে জানা যাচ্ছে তিনি যথেষ্ট বড়লোক একজন প্রার্থী। তবে তিনি ধনসম্পদের দিক থেকে বড় লোক নন। তিনি বড়লোক জ্ঞান বুদ্ধিতে। শিক্ষা দীক্ষায় তিনি অন্যান্য প্রার্থীদেরও ছাপিয়ে গিয়েছেন। তবে দীপশীতা ধরের শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে বলার আগে তার অর্থনৈতিক অবস্থা সম্পর্কে আপনাদের একবার জানিয়ে রাখি।
দিপ্সিতা তার জমা দেওয়া হলফনামায় জানিয়েছেন, তার কাছে কোনও প্রকার স্থাবর সম্পত্তি নেই। তবে দীপশিতার কাছে মোটামুটি অনেকটাই অস্থাবর সম্পত্তি রয়েছে। এই মুহূর্তে দীপসীতা মোট, ৪ লক্ষ ৯৯ হাজার ৮৯ টাকার মালিক। তিনি তার হলফনামায় উল্লেখ করেছেন তান হাতে বর্তমানে, নগদ রয়েছে কুড়ি হাজার টাকা। এছাড়াও দিল্লির জেএনইউ ক্যাম্পাসের এসবিআই অর্থাৎ স্টেট ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়ার একটি শাখায় ৪ লক্ষ ৩০ হাজার ৯১০ টাকা জমা রয়েছে তার নামে। অন্যদিকে হাওড়ার ঘোষপাড়ার এসবিআই শাখায় যৌথ একাউন্টে তার নামে রয়েছে আঠারো ১৮ হাজার ১৭৯ টাকা। এইসব তো গেল সেই সঙ্গে নির্বাচনী খরচ সামলানোর জন্য শ্রীরামপুরের ব্যাঙ্ক অফ বরোদা শাখায়, একটি অ্যাকাউন্ট খুলেছে শ্রীরামপুরের এই সিপিএম প্রার্থী। সেখানে রেখেছেন ৩০ হাজার টাকা। সব মিলিয়ে দীপশীতার অস্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ ৪ লক্ষ ৯৯ হাজার ৮৯ টাকা।
এবার দেখুন দিপসিতার শিক্ষাগত যোগ্যতা। সিপিএমের এই তরুণ তুর্কির শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্পর্কে বলতে গেলে অনেকটাই বলতে হয়। তিনি জানিয়েছেন ২০০৮ সালে মাধ্যমিক পাস করেন। এরপর ২০১০ সালে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় সম্মানের সঙ্গে উত্তীর্ণ হওয়া। ২০১৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বিজ্ঞান বিভাগে স্নাতক সম্পন্ন করেন। এরপর ২০১৫ সালে দিল্লির জওহরলাল নেহেরু বিশ্ববিদ্যালয় থেকে সম্মানের সঙ্গে স্নাতকোত্তর ডিগ্রী অর্জন করেন। প্রতিটি ক্ষেত্রে মেধার ছাপ রেখেছেন শ্রীরামপুরের দিপসীতা।
Leave a Reply