চুপি চুপি এসির সামনে বসিয়ে রাখুন এই ১টি জিনিস! রোগ বালাই, সর্দি কাশি ছুঁতেও পারবে না

চুপি চুপি এসির সামনে বসিয়ে রাখুন এই ১টি জিনিস!
রোগ বালাই, সর্দি কাশি ছুঁতেও পারবে না

চুপি চুপি এসির সামনে
বসিয়ে রাখুন এই ১টি জিনিস!

রোগ বালাই, সর্দি কাশি
ছুঁতেও পারবে না!

এসি থেকে বিষ বেরোনো
বন্ধ হয়ে যাবে!

ইচ্ছে মতো এসি চালালেও
আর ঠান্ডা লাগবে না!

দেখুন

পড়ছে দম ফাটানো গরম! আর এমন গরমে এসি ছাড়া থাকা মুশকিল। অনেকেই ইতিমধ্যে এসি কিনেছেন। দিনরাত এসি চালিয়েই ঘুমাচ্ছেন। আর এসি চালানোর সাথে সাথে বাধাচ্ছেন নানা রকমের রোগ। বিশেষ করে সর্দি, কাশি, জ্বর। এই গরমে যারা যারা এসি চালাচ্ছেন তাদের প্রত্যেকের ঘরে ঘরে এই সমস্যাগুলো দেখা যাচ্ছে। বিশেষ করে যাদের বাড়িতে বাচ্চা বুড়োরা রয়েছেন তাদের তো সমস্যার শেষ নেই। তাদের বাড়িতে তো শরীর খারাপ লেগেই আছে।

তবে আজকের প্রতিবেদনে আপনাদের এমন একটি টোটকা জানাবো যেটি করলে এসির মাধ্যমে শরীর খারাপ হওয়া বন্ধ হয়ে যাবে। আরে টোটকাটি হলো একদম সহজ একটি টোটকা। এর জন্য তেমন কিচ্ছু না,,, লাগবে শুধু এক বালতি জল।

কিভাবে কি করতে হবে দেখুন –

এই টোটকাটি এপ্লাই করার জন্য আপনাদের যে রুমে এসে থাকবে সেখানে এক বালতি জল রেখে দিতে হবে। এটাই হলো মূল টোটকা। এই এক বালতি জল আপনারা চাইলে এসির নিচ বরাবরও রাখতে পারেন। আপনাদের অনেকেই হয়তো বলতে পারেন যে, এই টোটকায় কি হবে?? সামান্য এই টোটকাই বা কিভাবে এবার শরীর খারাপ আটকাবে?? এই টোটকার জোর কোথায়?

তাহলে শুনুন। ইতিমধ্যেই অধিকাংশ মানুষ এই টোটকা ব্যবহার করে উপকার পেয়েছেন। এর পেছনে ব্যাখ্যা বলুন বা যুক্তি হিসেবে উঠে আসছে, এসি ব্যবহারের ফলে আমাদের শরীর খারাপ হয়। আর এই শরীর খারাপ হয় তার কারণ এসি চালানোর ফলে এসির গ্যাস মানব শরীর থেকে জল শুষে নেই। যে কারণে মানুষের শরীর খারাপ করে মানুষের শরীরের জলের মাত্রা কমে গিয়ে নানা রকম সমস্যা দেখা যায়। কিন্তু যদি এসির সামনে এক বালতি জল রেখে দেওয়া হয় সেক্ষেত্রে এসি সেই বালতি থেকে জল শোষণ করে। যার ফলে জল ভর্তি বালতি রেখে, এসি চালালে মানুষের শরীর খারাপ হওয়ার প্রবণতা অনেকটাই কমে যায়। আর ইতিমধ্যে অনেকেই এই টোটকাটির উপকারিতার কথা, প্রকাশ্যে এসে স্বীকার করেছেন। তবে এই টোটকাটির বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা পাওয়া না গেলেও এই টোটকা ব্যবহার করে যে অনেকেই উপকৃত হয়েছেন সেই রকম ভুরি ভুরি উদাহরণ রয়েছে। তাই আপনারাও একবার এই টোটকাটি ব্যবহার করে দেখতে পারেন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *