সুচিত্রা সেনের খোলা পিঠ দেখে লোভ সামলাতে পারেননি এই যুবক! মহানায়িকার পিঠেই করে বসেন লজ্জার কান্ড
সুচিত্রা সেনের খোলা পিঠ দেখে
লোভ সামলাতে পারেননি এই যুবক!
মহানায়িকার পিঠেই
করে বসেন লজ্জার কান্ড!
তাও আবার
ঘর ভর্তি লোকের সামনে!
মুর্হুতে বাঁধে তুলকালাম,
ঝড় ওঠে গোটা দেশে!
আজও মহানায়িকার খোলা পিঠ,
মহানায়িকার টানা চোখ,
ভুলতে পারেননি এই যুবক!
কে এই যুবক?
চিনে রাখুন
সালটা তখন ১৯৬৬। সেই সময় বাংলা তথা গোটা দেশে সেরা সুন্দরী অভিনেত্রীর নাম বললেই প্রথম সারিতে যাদের নাম থাকত, তাদের মধ্যে একজন সুচিত্রা সেন। চাঁদের মতন সুন্দর, জোৎস্নার মতন স্নিগ্ধ বলে যদি কিছু হয়, সেটা বোধ হয় নায়িকা সুচিত্রা সেন। সেই বছর একটি ছবির শুটিং করছিলেন মহানায়িকা সুচিত্রা সেন। শুটিং চলাকালীন তার পরনে ছিল ডিপ কাট ব্লাউজ। মসলিন শাড়ি। সুচিত্রা সেনকে দেখতে লাগছিল অসাধারণ। সেটের প্রত্যেকেই অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে ছিলেন নায়িকার দিকে। ভারতীয় ঐতিহ্যবাহী শাড়িতে সুচিত্রাকে লাগছিল স্বর্গের অপ্সরার মতন। আর এমন সুন্দর নায়িকাকে কাছ থেকে দেখলে যে কারোরই আবেগ নিয়ন্ত্রনের বাইরে চলে যাবে। আর তেমনি আবেগ হারিয়ে বসেন এক যুবক।
যিনি সুচিত্রার খোলা পিঠ দেখা মাত্রই করে নিজের নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলেন। আর তার পরেই সাথে সাথে মহানায়িকার খোলা পিঠে আলতো করে ছুঁয়ে দেন নিজের ঠোঁট। যুবকের কাণ্ডে সুচিত্রা সেন রীতিমত ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে যান। যার পর নাই লজ্জায় লাল হয়ে যান। আসলে যে যুবকের কথা আপনাদের বলছি, তিনি আর কেউ নন বলিউডের বিখ্যাত অভিনেতা ধর্মেন্দ্র। সেই বছর মমতা নামক একটি ছবিতে অভিনয় করেন সুচিত্রা ধর্মেন্দ্র। সেই সূত্রেই দুজনের মধ্যে গভীর বন্ধুত্ব গড়ে ওঠে। আর মমতা শুটিং এর সেটেই ধর্মেন্দ্র , মহানায়িকার সাথে এই কাজটি করেন। আর যেহেতু ধর্মেন্দ্রর সঙ্গে মহানায়িকা সুসম্পর্ক তাই মহানায়িকাও কোন খারাপ প্রতিক্রিয়া দেখাননি। এছাড়াও সেকালে এভাবে নায়িকাদের পিঠে ঠোঁট রেখে ভালোবাসা প্রকাশ করতেন অভিনেতারা।
মহানায়িকার সঙ্গে ঘটে যাওয়া এই মুহূর্তটি অভিনেতা ধর্মেন্দ্রর মুখে আজও শোনা যায়। কিভাবে সুচিত্রা সেন এত দক্ষ ভাবে, এত নিখুঁতভাবে, অভিনয় করতেন সেই নিয়ে তিনি আজও সন্ধিহান। তিনি আজও খুঁজে পান না, মহানায়িকার এত সুন্দর অভিনয়ের রহস্যটা কি ! আজও তিনি স্মরণ করেন সুচিত্রার সঙ্গে কাটানো সোনালী মুহূর্তে গুলো।
Leave a Reply