[10:46 PM, 4/28/2024] Priya Dhar: জানেন? বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ মোট কত টাকার মালিক? পদ্ম শিবিরে যোগদানের পরেই বেড়েছে নেতা বাবুর আয় উন্নতি

[10:46 PM, 4/28/2024] Priya Dhar: জানেন? বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ মোট কত টাকার মালিক? পদ্ম শিবিরে যোগদানের পরেই বেড়েছে নেতা বাবুর আয় উন্নতি

জানেন?

বিজেপি নেতা দিলীপ ঘোষ
মোট কত টাকার মালিক?

পদ্ম শিবিরে যোগদানের
পরেই বেড়েছে আয় উন্নতি !

চোখ ধাঁধানো গাড়ি , বিলাহবহুল বাড়ি
সবই রয়েছে তার ঝুলিতে !

মিস্টার ঘোষের সম্পত্তির দৌড় দেখলে
দেখলে হেঁচকি উঠে যাবে !

দেখুন দিলীপ বাবুর
কুবেরের সম্পত্তির বহর

দিলীপ ঘোষ ! যাকে আর আলাদা করে পরিচয় করিয়ে দেওয়ার কিছুই নেই । বঙ্গ বিজেপির অন্যতম পথ প্রদর্শক তিনি । তার মুখে কিছুট্টি আটকায় না । মুখের জোরেই কাবু করে দেয় শাসকদলের আচ্ছা আচ্ছা নেতাদেরও । পরনে সাদা পাজামা-কুর্তা, গলায় গেরুয়া উত্তরীয়  এই পড়েই সারাক্ষন মেতে থাকেন রাজনীতির অন্দরে। আজ তার হাত ধরেই পশ্চিমবঙ্গের বুকে বিজেপির জয়ধ্বনি হচ্ছে। এককথায় বলা যায় শাসকদলের অন্যতম প্রতিদ্বন্দ্বী তিনি। না মমতা , না অভিষেক কাউকে মানেন না তিনি । সবার চোখে চোখে চোখ রেখে কথা বলার ক্ষমতা রয়েছে । ২৪-এর লোকসভা ভোটে তিনি বিজেপির অন্যতম হাতিয়ার। বর্ধমান দূর্গাপুরের লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী দিলীপ ঘোষ । তাকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই । রাজনীতির আলোচনা উঠলে দিলীপ ঘোষের নাম উঠবেই উঠবে । আবারও আলোচনার খাতায় উঠে এসেছেন তিনিই । তবে এবার আলোচনায় উঠেছেন তাঁর সম্পত্তির বহর নিয়ে । বিজেপি নেতার টাকার বহর দেখলে আপনি আঁতকে উঠবেন। ব্যাঙ্ক ভর্তি টাকা , বড় বড় বাড়ি কি না নেই।

সম্প্রতি দিলীপ ঘোষ নির্বাচন কমিশনের কাছে হলফনামা প্রকাশ করেছেন । আর এই হলফনামা প্রকাশ হতেই রীতিমতো হইচই পড়ে গিয়েছে গোটা রাজ্য-রাজনীতির স্তরে । হলফনামা অনুযায়ী , জানা গিয়েছে বর্তমানে তিনি  প্রতিমাসে ১ লক্ষ ৯০ হাজার টাকা আয় করেন। এছাড়াও তার বার্ষিক আয় সম্পর্কেও জানা গিয়েছে । ২০২১-২২ অর্থবর্ষে তার আয় ছিল ১৩ লক্ষ ৫০ হাজার ৮৬০ টাকা। ২০২২-২৩ এসে সেটা দাঁড়িয়েছে ৯ লক্ষ ৩৩ হাজার ৯৫০ টাকা।  অর্থাৎ এক বছরের মাথায় তার আয় অনেকটাই কমে গিয়েছে । তবে ঠিক কি কারনে কমেছে সে সম্পর্কে জানা যায়নি ।  তাঁর নিজের নামে মোট চারটি সেভিংস অ্যাকাউন্ট রয়েছে । প্রতিটি অ্যাকাউন্টেই বেশ মোটা অঙ্কের টাকা জমানো । সব মিলিয়ে ব্যাঙ্কেই জমা রয়েছে প্রায় ২০ লাখ টাকা । পোস্ট অফিসেও জমা রয়েছে কয়েক লাখ টাকা । প্রায় অনেক টাকাই জমিয়ে রেখেছেন তিনি ।

টাকা ছাড়াও রয়েছে কয়েক লাখ টাকার সম্পত্তি । সেইদিকেও একবার নজর রাখা যাক । হলফানামা অনুসারে জানা গিয়েছে , নেতার নামে  ১.৮৮ একরের চাষ জমি রয়েছে। উত্তারাধিকার সূত্রে পাওয়া এই জমির বাজারমূল্য প্রায় ৪০ লাখ টাকা । এছাড়াও ঝাড়গ্রামের কুলিয়ানায় ৮০০বর্গফুট জমির ওপর একটি বসত বাড়িও রয়েছে । যার বাজারমূল্য প্রায় ৩ থেকে ৪ লাখ টাকা । এখানেই শেষ নয় নিউটাউনের আইডিয়াল ভিলা কমপ্লেক্সে একটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাটও রয়েছে । ২০২২ সালে কেনা এই ফ্ল্যাটের দাম ৯৯ লাখ টাকা অর্থাৎ কোটি টাকার কাছাকাছি । জানা গিয়েছে তাঁর নামে কোনও গাড়ি নেই । শুনতে অবাক লাগলেও !  একথাই সত্যি যে এত বড় মাপের নেতা হওয়া সত্ত্বেও নিজস্ব কোন গাড়ি নেই । সব মিলিয়ে দিলীপ ঘোষের মোট ১ কোটি ৪২ লক্ষ টাকার স্থাবর সম্পত্তি রয়েছে । এছাড়াও তিনি  ৪০ লক্ষ ৪৫ হাজার ৫৮৯ টাকার অস্থাবর সম্পত্তির মালিক । তাহলে বুঝতেই পারছেন তিনি কতোটা বিত্তশালী নেতা ।
[10:46 PM, 4/28/2024] Priya Dhar: @Riya
[11:59 AM, 4/29/2024] Priya Dhar: রেশন নিয়ে সামনে এলো তোলপাড় করা আপডেট!
খুব শীঘ্রই বাতিল হবে রেশন কার্ড, কি জানান কেন্দ্র সরকার?

রেশন নিয়ে সামনে এলো
তোলপাড় করা আপডেট!

খুব শীঘ্রই বাতিল হবে
রেশন কার্ড!

হুড়মুড়িয়ে বন্ধ হবে
পরিষেবা!

আর ফ্রিতে মিলবে না
রেশনের চাল-ডাল-গম!

কোনও দিনও তুলতে
পারবেন না রেশন!

ঠিক কি কারণে বাতিল হবে
রেশন কার্ড?

কি জানাল
কেন্দ্রীয় খাদ্য দফতর?

আধার কার্ড, ভোটার কার্ডের চেয়েও এই মুহূর্তে গোটা দেশে যদি গুরুত্বপূর্ণ কোনও নথি থেকে থাকে, সেটা হলো রেশন কার্ড। ভারতের প্রত্যেকটি নাগরিকের কাছে রেশন কার্ড খুবই জরুরী নথি। কারণ এই কার্ডের মধ্য দিয়ে দেশের অগণিত মানুষ বিনামূল্যের খাদ্য সামগ্রী পেয়ে থাকে। মধ্যবিত্ত, দিনে আনা দিনে খাওয়া মানুষের কাছে রেশন কার্ডই শেষ ভরসা। যারা দু বেলা দুমুঠো খাওয়ার জোগাড় করতে গিয়ে হিমশিম খায়, তাদের কাছে এই রেশন কার্ডই সব। এই রেশন কার্ড বন্ধ হয়ে গেলে অগণিত মানুষের পেটে ধাক্কা পড়বে। তবে আজকের প্রতিবেদনে আপনাদের জানাতে চলেছি রেশন কার্ড সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ একটি আপডেট। যে আপডেট প্রত্যেকটা মানুষের জানা দরকার। কেন্দ্র সরকারের তরফে স্পষ্ট করে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে খুব শীঘ্রই বন্ধ হয়ে যাবে রেশন কার্ড। স্বাভাবিকভাবেই এই খবরে নিশ্চয়ই এতক্ষণে অনেকের মনে ভয় ধরে গিয়েছে।

তাহলে শুনুন কাদের কাদের রেশন কার্ড বন্ধ হতে চলেছে। কেন্দ্র সরকারের বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী সবার রেশন কার্ড বন্ধ করা হবে না। রেশন কার্ড বন্ধ করা হবে, শুধুমাত্র তাদের ক্ষেত্রেই, যারা ছয় মাসের বেশি সময় ধরে রেশন কার্ড ব্যবহার করছেন না তাদের। সেন্ট্রাল গভমেন্টের তরফ থেকে জানানো হয়েছে, রেশন কার্ড অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি নথি। এই নটি ভালোভাবে সক্রিয় এবং ব্যবহার করতে হবে। প্রত্যেক মাসে মাসে রেশন কার্ড ব্যবহারকারীদের রেশন কার্ডের সাহায্যে খাদ্য সামগ্রী তুলতে হবে। তবে যে সমস্ত গ্রাহক বা রেশন পরিষেবা গ্রহণকারী, ছয় মাসেরও বেশি সময় ধরে রেশন কার্ড ফেলে রাখবেন, রেশন কার্ড ব্যবহার করবেন না, এবার তাদের ক্ষেত্রে করে পদক্ষেপ নেওয়া হবে। এক্ষেত্রে লক্ষ লক্ষ উপভোক্তাদের রেশন কার্ড বাতিল হতে পারে। তবে যারা প্রত্যেক মাসে নিয়ম করে রেশন তুলছেন তাদের ক্ষেত্রে কোনও অসুবিধা হবে না। তাদের রেশন কার্ড ঠিকভাবে সচল থাকবে।

এই প্রথম নয় এর আগেও বহুবার রেশন কার্ডের বিষয়ে কেন্দ্র সরকারকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত এবং পদক্ষেপ নিতে দেখা গিয়েছে। এর আগেও রেশন কার্ডে সম্পর্কে অনেক অভিযোগ পাওয়া গিয়েছে। রেশন কার্ডে বেনিয়ম, অবৈধ রেশন কার্ড গ্রাহক…. এই সমস্ত অভিযোগ পর্যবেক্ষণ করে রেশন কার্ডের সুরক্ষা এবং বৈধতা বজায় রাখার জন্য কেন্দ্র সরকার প্রত্যেকবার রেশন সংক্রান্ত কড়া পদক্ষেপ নিয়ে থাকেন।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *