বিজেপির রাজ্য সহসভাপতি দিলীপ ঘোষের লক্ষী ভান্ডারে রয়েছে ভুড়ি ভুড়ি টাকা !

বিজেপির রাজ্য সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের লক্ষী ভান্ডারে রয়েছে ভুড়ি ভুড়ি টাকা !

বিজেপির রাজ্য সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের
লক্ষী ভান্ডারে রয়েছে ভুড়ি ভুড়ি টাকা !

পদ্ম শিবিরের যোগদান দেওয়ার পর থেকে
বেড়েছে আয় উন্নতি!

আলিশান গাড়ি থেকে

আলিশান বাড়ি
কি না নেই !

ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ দিলীপ ঘোষের টাকার
পাহাড় দেখলে চোখ আকাশে উঠবে !

দিলীপ ঘোষ ! বিজেপির অন্যতম পথপ্রদর্শক। বিতর্কিত মন্তব্য করার জেরে দিলীপ ঘোষকে নিয়ে চর্চার শেষ নেই। চায়ের ঠেকহোক  কিংবা ব্যস্ত ট্রামের ভিড়………রাজনীতির কথা উঠলেই দিলীপ ঘোষের নাম উঠবেই উঠবে। শাসক দলের কাছে সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী। মমতা থেকে অভিষেক কেউই তাকে দমিয়ে রাখতে পারেননি। বলা যায়, আজ তার হাত ধরেই পশ্চিমবঙ্গের বুকে বিজেপির জয়জয়কার হচ্ছে । আসন্ন লোকসভা ভোটে তিনি বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী। তাকে নিয়ে আমজনতাদের মধ্যে কৌতুহলের শেষ নেই। তবে এবার কোন মন্তব্য কিংবা কাজের জন্য আলোচনায় আসেননি। তাকে নিয়ে চর্চা শুরু হয়েছে অন্য কারণে। এই মুহূর্তে আমজনতাদের নজর দিলীপ ঘোষের সম্পত্তির দিকে। তিনি ঠিক কত টাকার মালিক সকলেই জানতে চায়। আজকের প্রতিবেদনে তুলে ধরবো দিলীপ ঘোষের সম্পত্তির এ টু জেড ।

তথ্যসূত্র যা জানা গিয়েছে বিজেপির রাজ্য সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষ বেশ মোটা অংকের টাকা কামিয়েছেন । তবে এই সমস্ত তথ্য ২০১৯ সালে প্রকাশ করা হলফনামা থেকে জানা গিয়েছে । ২০১৯ সালের তথ্য অনুযায়ী, কয়েক লক্ষ টাকার মালিক তিনি। সেইসময় প্রতি মাসে তার বার্ষিক আয় ছিল ২১ হাজার ৮৭০ টাকা। তবে ২০২৪ এ দাঁড়িয়ে সেই অর্থের পরিমাণ আরো বাড়তে পারে ।

এছাড়াও তার নামে রয়েছে বিপুল পরিমান স্থাবর অস্থাবর সম্পত্তি । সবার আগে তার স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ সম্পর্কে জানিয়ে রাখি । সেই সময় দিলীপ ঘোষের নামে ছিল প্রায় ৪৬ লক্ষ টাকার স্থাবর সম্পত্তি। হলফনামা অনুযায়ী এই স্থাবর সম্পত্তির মধ্যে রয়েছে তার বসতবাড়ি এবং চাষের জমি। ঝাড়গ্রামের কুলিয়ানা জেলায়  রয়েছে 400 বর্গফুটের একটি বসতি বাড়ি। সেইসময় তার দাম ছিল প্রায় ২ থেকে ৩ লক্ষ টাকা। উত্তরাধিকারী সূত্রে একাধিক চাষজমিও পেয়েছেন তিনি। এই চাষ জমির মূল্য প্রায় ৩০ লক্ষ টাকার কাছাকাছি । এ তো গেল স্থাবর সম্পত্তির পরিমাণ।

এবার চোখ রাখা যাক তার অস্থাবর সম্পত্তির পরিমানের দিকে । ২০১৯ সালের হলফনামা অনুযায়ী সেইসময় তাঁর নামে ১৫ লাখ টাকার অস্থাবর সম্পত্তি ছিল। জানা যায় , হলফনামা প্রকাশের সময়  হাতে নগদ ছিল ২০ হাজার টাকা । আর ব্যাঙ্কে জমা ছিল ১১ লাখ ৭৫ হাজার টাকা। এছাড়াও সেইসময় তিনি নিজের নামে যে জীবনবীমা করা ছিলেন সেখানে জমা ছিল ১.৫ লাখ টাকা । তবে একটা কথা এই যাবতীয় সম্পত্তির তালিকা ২০১৯ সালের হলফনামা থেকে পাওয়া গিয়েছে । এখনও যেহেতু ২০২৪ এর হলফনামা প্রকাশ করা হয়নি জানা যাচ্ছে । তাই এই সম্পত্তির পরিমান আরও বৃদ্ধি পেতে পারে বলে অনুমান করা হচ্ছে।


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *