বরকেও চাই, বয়ফ্রেন্ডকেও চাই! একই বাড়িতে,একই বিছানায় একসঙ্গে দুজনকেই চাই, কাউকেই ছেড়ে থাকতে পারবেন না এই মহিলা

বরকেও চাই, বয়ফ্রেন্ডকেও চাই! একই বাড়িতে,একই বিছানায় একসঙ্গে দুজনকেই চাই, কাউকেই ছেড়ে থাকতে পারবেন না এই মহিলা

বরকেও চাই,
বয়ফ্রেন্ডকেও চাই!

একই বাড়িতে,একই বিছানায়
একসঙ্গে দুজনকেই চাই!

কাউকেই ছেড়ে থাকতে
পারবেন না এই মহিলা!

শ্বশুর বাড়িতেই
থাকতে দিতে হবে বয়ফ্রেন্ডকে!

স্বামী রাজি না হওয়ায়
ঘটালেন সাংঘাতিক কান্ড!

আচ্ছা কখনও শুনেছেন এমন দাবি?! একই বাড়িতেই কিনা থাকবেন স্বামী এবং প্রেমিক! বাপের জন্মে না শুনলেও এবার শুনুন! এমনই আজব দাবি করেছেন এই মহিলা। আর এই মহিলার এমন আজব দাবি সোশ্যাল মিডিয়ায় রীতিমত ভাইরাল।

তথ্য সূত্রে জানা গিয়েছে, এই মহিলা স্বামীর কাছে বয়ফ্রেন্ড সমেত ধরা পড়ে যান। মহিলার স্বামী পেশায় দিনমজুর। অধিকাংশ সময়ে বাড়ির বাইরেই কাটান। স্বামীর অবর্তমানে পাশের গ্রামে এক যুবকের সঙ্গে সাত বছর ধরে অবৈধ সম্পর্ক রাখছিলেন এই মহিলা। স্বামীকে আড়াল করেই সংশ্লিষ্ট যুবকের সঙ্গে নিয়মিত ঘনিষ্ঠ হতেন তিনি। তার এই কুকীর্তি বিন্দুমাত্র আঁচ করতে পারেননি দিনমজুর স্বামী। তবে দুর্ভাগ্যের বিষয় এই গোপন প্রেমের কথা বেশি দিন গোপন থাকেনি।। একদিন স্বামীর হাতে ধরা পড়ে আন তিনি। এরপর শুরু হয়ে যায় দিনমজুর স্বামীর সঙ্গে বাকবিতন্ডা। স্বামীর কাছে মহিলার দাবি, তার বয়ফ্রেন্ড অর্থাৎ সেই গোপন প্রেমিককে তাদের সঙ্গে রাখতে হবে। অর্থাৎ সহজ কথাই তিনি চান তার স্বামী এবং প্রেমিক একইসঙ্গে, একই বাড়িতে, একই ঘরে থাকুক। কিন্তু স্ত্রীর এমন লজ্জাজনক দাবি মানতে নারাজ দিনমজুর স্বামী। স্বামীকে রাজি করাতে না পেরে তিনি তড়িঘড়ি বাড়ি ছেড়ে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে চড়ে বসেন। বৈদ্যুতিক খুঁটিতে বসেই দাবি করেন তার শ্বশুরবাড়িতে স্বামী এবং বয়ফ্রেন্ডকে একসঙ্গে থাকতে হবে। মহিলার কাণ্ডে রীতিমত শোরগোল পড়ে যায় এলাকাজুড়ে।

ঘটনাটি ঘটেছে ইউপির গোরখপুরে। সামাজিক মাধ্যম থেকে জানা গিয়েছে এই মহিলার বয়স ৩৪ বছর। তিনি উত্তরপ্রদেশের বাসিন্দা। এই মহিলার ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায় মহিলাকে স্থানীয়রা ধরে বেঁধে নিচে নামাচ্ছেন। ইতিমধ্যেই মহিলার কাণ্ডে সোশ্যাল মিডিয়ায় হাসির ঝড় উঠেছে। কেউ কেউ মজার ছলে কমেন্ট করে লিখেছেন – “বেঁচে থাকতে আর কি কি দেখতে হবে?”


Posted

in

by

Tags:

Comments

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *